ঘোষনাঃ
সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এআই ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কারণে সাইটের র‌্যাংক কমে গেছে। তাই এআই উত্তর আর অনুমোদন দেওয়া হবে না।
474 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে করেছেন

2 উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
সারাদিনের ক্লান্তিজনিত কারনে সন্ধার সময় পড়তে বসলে ঘুম ধরে ৷ এটা থেকে পরিত্রানের উপায়, 

স্কুল বা কলেজ থেকে এসে বিশ্রাম নিতে হবে ৷ ঘুমানো সম্ভব হলে ঘুমাতে হবে ৷ 

হালকা কিছু নাস্তা খেতে হবে ৷ 

চা, গরম দুধ বা হরলিক্স খেয়ে পড়তে বসতে হবে ৷ 

ঘুমের ভাব আসলে একটু বাইরে থেকে হেটে আসতে হবে বা চোখে মুখে পানি ছিটিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে ৷
1 টি পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন

আমরা সাধারণত সন্ধ্যার পরে পড়তে বসি। সন্ধ্যার আগে আমরা খুব স্বাভাবিকভাবে খেলাধুলা কিংবা অন্যান্য কাযকর্ম করে বেশ ক্লান্ত হয়ে পড়ি। এই ক্লান্তির কারণে পড়তে বসলে ঘুম আসাটাই স্বাভাবিক। আবার অনেকেই অনেকেই রাত ১টা-২টা পর্যন্ত ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে পড়ি। ঘুমের সময় ঘুম কামাই করে পড়তে থাকার কারণেও ঘুম আসাটা কি স্বাভাবিক নয়?

অনেকেই সকাল বেলা পড়তে বসেন, তখনও টেবিলে ঘুমান অনেকেই। সম্ভবত রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর সুযোগ না পেলে আপনি সকালেও ঘুমাবেন। খেয়াল করে দেখবেন, সকালে অনেক শিশু শিক্ষার্থী ঝিমোতে ঝিমোতে স্কুলে যায়। সেই শিশুদের পর্যাপ্ত রেস্ট নেয়ার সুযোগ নেই বলেই এমনটা দিনের পরে দিন চলতে থাকে বলে এক সময় পড়ার টেবিলে বসলেই ঘুমাসক্ত হয়ে পড়ি আমরা।
ঘুম কখনই তাড়ানোর বিষয় না। ঘুম সব সময় ক্লান্তির ফল। ঘুমের কারণ ক্লান্তি। এখন কারণের পেছনে না ছুটে ফলাফলের দিকে ছুটলে হবে কি?
বই পড়তে গেলে চোখ সবসময় বইয়ের পাতার দিকে নিবদ্ধ রাখতে হয়, এবং প্রতি মুহূর্তে চোখকে বাম থেকে ডান দিকে, আবার ডান থেকে বাম দিকে ঘোরাতে হয়। শুধু তা-ই না, চোখ যেসব দেখে, সেগুলোর মাধ্যমে মস্তিষ্ককে অর্থবোধক শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদও তৈরি করে নিতে হয়, এবং সেগুলো দ্বারা কী বোঝানো হচ্ছে, তা-ও অনুধাবন করতে হয়। আবার পাঠ্যপুস্তক পড়ার সময় বাড়তি চাপ হিসেবে যোগ হয় পঠিত বিষয়বস্তুকে ভবিষ্যতের জন্য মনে রাখার চ্যালেঞ্জ। এভাবে পড়ার সময় ক্রমাগত নাড়াচাড়ায় চোখের পেশি যেমন ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তেমনই একসাথে অনেকগুলো কার্য সম্পাদন করতে গিয়ে মস্তিষ্কও ওঠে হাঁপিয়ে। তখন চোখ ও মস্তিষ্ক উভয়েরই বিশ্রামের প্রয়োজন পড়ে। আর ঘুমের চেয়ে শ্রেয়তর বিশ্রাম কী হতে পারে! তাই তো ধীরে ধীরে চোখের পাতা ভারি হয়ে আসে, এবং মস্তিষ্কে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধ হতে থাকে।
পড়ার সময় অনেকেই নিজের জন্য একটি আরামদায়ক অবস্থা তৈরি করে নিতে চায়। অনেকেই হয়তো শুয়ে শুয়ে পড়ে, আবার অনেকে বিশ্রামের ভঙ্গিতে শরীর এলিয়ে দিয়ে পড়ে। তাদের কাছে মনে হয় এভাবে পড়লে পড়া সহজ হবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। শরীরকে যখন আরামদায়ক অনুভূতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়, তখন মস্তিষ্ক ধরেই নেয় যে এখন সময় কেবল বিশ্রামের। অথচ তখন যদি পড়ার মতো মানসিক পরিশ্রমের একটি কাজ করতে যাওয়া হয়, তখন মস্তিষ্ক বিদ্রোহ করে বসে। ফলে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ক্লান্তি ও ঘুম ঘুম ভাব অনুভূত হয়।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

2 টি উত্তর
28 জুন, 2019 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
0 টি উত্তর
2 টি উত্তর
1 টি উত্তর
2 সেপ্টেম্বর, 2023 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Place
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
3 জুলাই, 2021 "খাদ্য ও পুষ্টি" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন শারিয়ার৫১
1 টি উত্তর
4 আগস্ট, 2019 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
2 টি উত্তর
1 টি উত্তর
9 সেপ্টেম্বর, 2021 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
28 জুন, 2019 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল

36,000 টি প্রশ্ন

35,265 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,754 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
4 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 4 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 14601
গতকাল ভিজিট : 31773
সর্বমোট ভিজিট : 51918709
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...