হাঁসের ডিম ও মুরগির ডিম—উভয়ই পুষ্টিকর হলেও হাঁসের ডিমে কিছু পুষ্টিগুণ বেশি থাকে। সাধারণভাবে, হাঁসের ডিম আকারে বড় এবং এতে প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন B12, আয়রন, সেলেনিয়াম ও কোলিন বেশি থাকে। হাঁসের ডিমের কুসুম বেশি ঘন এবং এতে বেশি ক্যালোরি ও কোলেস্টেরল থাকে, যা শরীরের কিছু নির্দিষ্ট পুষ্টিচাহিদা মেটাতে কার্যকর।
অন্যদিকে, মুরগির ডিমে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল তুলনামূলকভাবে কম, তাই এটি দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় বেশি উপযুক্ত এবং অনেকের জন্য সহজপাচ্য। যাদের হৃদরোগ বা কোলেস্টেরলজনিত সমস্যা আছে, তাদের জন্য মুরগির ডিম তুলনামূলক নিরাপদ।