বন্ধুরা সবাই একে অপরের সাথে রসিকতা করে। কিন্তু, অনলাইনে কেউ আপনার সাথে রসিকতা করছে, নাকি আপনাকে কষ্ট দেওয়ার চেষ্টা করছে কখনও কখনও এটি বলা খুব কঠিন হয়ে পড়ে। কখনও কখনও তারা ‘কেবল মজা করেছে’ বা ‘এটিকে এত গুরুত্ব দেয়ার কোন কারণ নেই’ এমনটা বলে হাসাহাসি করবে।
তবে আপনি যদি কষ্ট পান বা আপনি যদি মনে করেন যে, অন্যরা আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি বা তামাশা করছে, তাহলে বুঝতে হবে রসিকতার মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। যে ব্যক্তি আপনাকে নিয়ে রসিকতা করছে তাকে থামতে বলার পরেও যদি সেটা চালিয়ে যেতে থাকে এবং আপনি এতে বিরক্ত হন, তবে তা বুলিংয়ের পর্যায়ে পড়ে।
এছাড়াও, যখন অনলাইনে বুলিয়িং ঘটে, তখন এটি অপরিচিত সহ বহু মানুষের অযাচিত মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে। যেখানেই এটি ঘটুক না কেন, আপনি যদি এটিতে ভাল বোধ না করেন, তাহলে এটির বিরুদ্ধে আপনার সোচ্চার হওয়া উচিত।
আপনি যদি ভাল বোধ না করেন এবং এটি যদি বন্ধ না হয়, তাহলে আপনার সাহায্যের প্রয়োজন। এর জন্য আপনি কল করতে পারেন। সাইবার বুলিয়িং বন্ধ করা মানে কেবল বুলিয়িং না করাই নয় বরং অনলাইনে ও বাস্তব জীবনে প্রত্যেকেরই যে শ্রদ্ধা পাওয়ার অধিকার রয়েছে তাকে স্বীকৃতি দেওয়া।