খ্রিষ্টধর্ম ও নৈতিক শিক্ষার প্রান্তিক যোগ্যতা
১। নিজেকে জানার মাধ্যমে ঈশ্বরের সন্ধান করতে পারা।
২। সর্বশক্তিমান ঈশ্বর ও তাঁর সৃষ্টি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা, তাঁর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা ও তাঁর সকল সৃষ্টিকে ভালোবাসা।
৩। ত্রিব্যক্তি পরমেশ্বর সম্পর্কে জানা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
৪। স্বর্গীয় দূত ও আদি পিতা-মাতার বিষয়ে অবগত হওয়া।
৫। পবিত্র বাইবেল সম্পর্কে ধারণা লাভ করা ও ঈশ্বরের বাণীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
৬। ঈশ্বরের দশ আজ্ঞার অর্থ বিশেস্নষণ করা ও আজ্ঞাগুলো মেনে চলা।
৭। পাপ ও পরিত্রাণ সম্পর্কে অবগত হওয়া ও পাপ থেকে বিরত থাকা।
৮। মুক্তিদাতা জীশুর সাথে পরিচিত হওয়া ও তাঁকে অনুসরণ করা।
৯। পবিত্র আত্মা সম্পর্কে ধারণা লাভ করা ও পবিত্র আত্মার অনুপ্রেরণায় চলা।
১০। খ্রিষ্টমন্ডলী সম্পর্কে ধারণা লাভ করা ও মন্ডলীর সক্রিয় সদস্য হিসেবে জীবন যাপন করা।
১১। সাক্রামেন্তগুলো (মান্ডলীক অনুষ্ঠান) সম্পর্কে ধারণা লাভ করা ও সাক্রামেন্তগুলো পবিত্রভাবে গ্রহণ করা।
১২। ঈশ্বরের আহূত বিশেষ ব্যক্তিদের সম্পর্কে অবগত হওয়া ও তাঁদের আদর্শ অনুসারে চলা।
১৩। খ্রিষ্টীয় মূল্যবোধের আলোকে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জীবনাদর্শ পর্যালোচনা করা ও তাঁদের আদর্শ অনুসারে চলা।
১৪। মৃত্যু, পুনরুত্থান, শেষ বিচার, স্বর্গ ও নরক বিষয়ে খ্রিষ্টধর্মের শিক্ষাসমূহ সম্পর্কে অবগত হওয়া ও সে অনুসারে জীবন যাপন করা।
১৫। খ্রিষ্টীয় বিশ্বাসমন্ত্র (বিশ্বাসসূত্র) ব্যাখ্যা করা ও বিশ্বাসপূর্ণ জীবন যাপন করা।
১৬। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার কৌশল সম্পর্কে অবগত হওয়া ও জীবনে সেগুলো অবলম্বন করা।
১৭। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়া।
১৮। গণতন্ত্র ও এর সুফলসমূহ সম্পর্কে অবহিত হওয়া এবং গণতন্ত্রের আদর্শ অনুসারে চলা।