নিচে মুলা শাকের উপকারিতা দেওয়া হলো:
(১)মুলা শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায় যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে দেহের রোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও এতে মলিবডেনাম, পটাসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ ফলিক এসিড রয়েছে।
(২) মুলা শাক আমাদের দেহ থেকে ফ্রি র্যাডিকেল বা মুক্তমূলক পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। মুলা শাকের উপকারী উপাদান সমূহ শরীরের অ্যান্টি- অক্সিডেন্টকে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে সাহয্য করে। ফলে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের আক্রমণ থেকে এটি শরীরকে রক্ষা করে থাকে।
(৩) মূলা শাক অ্যান্টিক্যান্সার উপাদান সমৃদ্ধ সবজি, মুলা শাক গ্রহণ করলে অ্যালার্জি ও হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব।
(৪) সালপ্রোফেন ইন্ডোলেজ নামে পরিচিত এই শাকটিকে অ্যান্টিক্যান্সার উপাদান সমৃদ্ধ সবজির তালিকায় ব্রোকলি এবং কপির পাশাপাশি অবস্থান দেয়া যেতে পারে। মুলা শাক গ্রহণ করলে অ্যালার্জি ও হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটা গ্রহণ করতে হবে।
(৫) মুলা শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে মলিবডেনাম, পটাসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ ফলিক এসিড রয়েছে। মুলা শাকে বিদ্যমান ফাইবার যেকোনো ফল থেকে প্রাপ্ত সুগার কম শোষণ করে এবং এর পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।