সাইবার বুলিংয়ের শিকার হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো কাজ করার দরকার নেই। যেকোনো ধরনের আচরণ যা কারও ব্যক্তিগত, সামাজিক বা মানসিক ক্ষতি করতে পারে, তা সাইবার বুলিংয়ের মধ্যে পড়তে পারে। সাইবার বুলিংয়ের কিছু সাধারণ উদাহরণ হলো:
-
অপমানজনক বা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করা
-
আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও পোস্ট করা
-
ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা
-
হুমকি দেওয়া বা ভয় দেখানো
-
প্রতারণা করা বা ভুল তথ্য ছড়ানো
সাইবার বুলিংয়ের শিকার হওয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে এমন কিছু কারণ হলো:
-
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশি সময় কাটানো
-
ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে শেয়ার করা
-
অপ্রত্যাশিত যোগাযোগ গ্রহণ করা
-
অনলাইনে নেতিবাচক আচরণের শিকার হওয়া
সাইবার বুলিংয়ের শিকার হলে, নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
-
উত্ত্যক্তকারীর সাথে যোগাযোগ বন্ধ করুন।
-
সাইবার বুলিংয়ের ঘটনাটি রেকর্ড করুন, যেমন স্ক্রিনশট বা ভিডিও।
-
বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্কের সাথে কথা বলুন।
-
সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রযুক্তি কোম্পানি বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন।
সাইবার বুলিং একটি গুরুতর সমস্যা যা ব্যক্তির মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সাইবার বুলিংয়ের শিকার হলে, সাহায্য চাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।