আন্ত্রিক ফ্লোরার গোলযোগে -উচ্চ ক্ষমতার অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসায় আন্ত্রিক ফ্লোরার ক্ষতি হলে -পিত্তথলির সমস্যায় -আন্ত্রিক রোগ যেমন – কোলাইটিস , ডাইভারটিকুলোসিস , মেগাকোলোন ইত্যাদি । রক্তে অ্যামোনিয়ার স্তর বেড়ে গেলে : হেপাটোপ্যাথীতে , হাইপার অ্যামোনিয়ার ক্ষেত্রে , পোর্টাল সিস্টেমিক এনসেফালোপ্যাথী , প্রি – কোমা , কোমা ইত্যাদি । দাঁতের মাড়ী জনিত এবং আনুষাঙ্গিক রোগ : মাড়ীতে রক্তক্ষরণ , প্রদাহ , অপুষ্টিজনিত ক্ষয় ইত্যাদি ।