কমপক্ষে দু'জন লোক হলেই জামায়াতে নামাজ পড়া যায়। দু'জনের একজন হবে ইমাম আর অপরজন হবে মুক্তাদী। কিন্তু এ অবস্থায় মুক্তাদী ইমাম সাহেবের পেছনে নয়, বরং ডানদিকে দাঁড়াবে। আর যখন দু'জন মুক্তাদী হবে, তখন ইমাম সাহেবকে সামনে এগিয়ে দাঁড়াতে হবে আর মুক্তাদী দাঁড়াবে ইমাম সাহেবের পেছনে।
উল্লেখ্য, জামায়াতে নামাজ চলাকালীন সময়ে অন্যকোন ব্যক্তি এসে যদি ইমাম সাহেবের পেছনে নামাজের এক্তেদা করে, তবে ইমাম সাহেব নামাজের মধ্যেই এক কাতার পরিমাণ সামনে এগিয়ে গিয়ে দাঁড়াবেন। যাতে মুক্তাদীগণ তার পেছনে হয়। আর এ কারণে ইমাম সাহেবের নামাজ ফাসেদ হবে না।
আর জুমার নামাজের জামায়াতের জন্য ইমাম সাহেব ছাড়া মুক্তাদীর সংখ্যা ৩ জন হতে হবে।