ঘোষনাঃ
সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এআই ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কারণে সাইটের র‌্যাংক কমে গেছে। তাই এআই উত্তর আর অনুমোদন দেওয়া হবে না।
345 বার দেখা হয়েছে
"ঝাড়ফুঁক" বিভাগে করেছেন

2 উত্তর

2 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
জাদু থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে প্রথমত জানতে হবে জাদুকর কীভাবে জাদু করেছে। তা জেনে পুড়িয়ে ধ্বংস করে ফেলতে হবে। এমনকি বিভিন্ন দোয়া রয়েছে তা পাঠ করে ফুঁ দিলে জাদু নষ্ট হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। হজরত জিবরাইল (আ.) রসুল (সা.)-কে একটি দোয়া পড়ে ঝাড়ফুঁক করেছিলেন। দোয়াটি হচ্ছে, বিসমিল্লাহি আরক্বিক মিন কুল্লি শাইয়িন যুজিক। ওয়া মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনিন হাসিদিন; আল্লাহু ইয়াশফিক। বিসমিল্লাহি আরক্বিক।' অর্থাৎ আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি। সব কষ্টদায়ক বিষয় থেকে। প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চক্ষুর অনিষ্ট থেকে। আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়ফুঁক করছি। 

(মুসলিম শরীফ) 

জাদু থেকে মুক্তি পেতে হলে আয়াতুল কুরসি অথবা সুরা আরাফ, সুরা ইউনুস, সুরা ত্বহার জাদুবিষয়ক আয়াতের সঙ্গে সুরা কাফিরুন, সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস পাঠ করে জাদুতে আক্রান্ত ব্যক্তির ওপর ও পাত্রে পানি রেখে পানিতে ফুল দিয়ে সেই পানি পান বা গোসল করালে ইনশা আল্লাহ রোগী সুস্থ হয়ে যাবে। এ ছাড়া নিম্নবর্ণিত দোয়াটি পাঠ করে ঝাড়ফুঁক করা যেতে পারে। আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণিত, রসুল (সা.). নিম্নে উল্লিখিত দোয়াটি পড়ে অসুস্থ ব্যক্তিদের ঝাড়ফুঁক করতেন। 'আল্লাহুম্মা রাব্বান নাসি উজহিবাল বাসি, ইশফিহি ওয়া আনতাশ-শাফি, লা শিফায়া ইল্লা শিফায়ুকা শিফায়ান লা ইউগাদিরু সাকমা।' অর্থাৎ হে আল্লাহ! মানুষের প্রতিপালক, কষ্ট দূরকারী, আমাকে আরোগ্য দিন, আপনি আরোগ্যকারী, আপনি ছাড়া কোনো আরোগ্যকারী নেই। এমন আরোগ্য দিন যেন কোনো রোগ না থাকে। (বুখারি শরীফ) 

সর্বোপরি কেউ যেন জাদু করতে না পারে সেজন্য নিজেকে সর্বদা আমলের মধ্যে থাকতে হবে।
0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, সকাল-সন্ধ্যা তিনবার করে সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক এবং সুরা নাস পড়বে। এ সুরাগুলো সব বিপদাপদের মোকাবেলায় যথেষ্ট হবে।’ (মুসলিম) > হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি রাতে যখন ঘুমাতে যেতেন, তখন নিজের উভয় হাত এক সঙ্গে মিলাতেন। তারপর সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়তেন এবং উভয় হাতে ফুঁক দিতেন। তারপর দেহের যতটুকু অংশ সম্ভব হাত বুলিয়ে নিতেন। তিনি মাথা, মুখমণ্ডল ও শরীরের সামনের অংশ থেকে শুরু করতেন। তিনি এরূপ তিনবার করতেন।’ (বুখারি)

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
21 নভেম্বর, 2022 "ঝাড়ফুঁক" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Hasan·Islam
0 টি উত্তর
28 সেপ্টেম্বর, 2019 "ঝাড়ফুঁক" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
6 জুলাই, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Md.Sabbir
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
4 জানুয়ারি, 2024 "রোগ ও চিকিৎসা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
14 ফেব্রুয়ারি, 2023 "রোগ ও চিকিৎসা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Aman
1 টি উত্তর
31 জানুয়ারি, 2023 "নারী স্বাস্থ্য" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
11 মার্চ, 2023 "নারী স্বাস্থ্য" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
25 অক্টোবর, 2021 "যৌন সমস্যা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Md.Mohiuddin

36,000 টি প্রশ্ন

35,265 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,753 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
7 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 7 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 10545
গতকাল ভিজিট : 17493
সর্বমোট ভিজিট : 51882896
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...