গর্ভধারণের নয় সপ্তাহ অর্থাৎ ৬৩ দিনের মধ্যে এম এম কিট খাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়ে থাকে।
এর বেশি হয়ে গেলে খাওয়া যাবেনা। আর অনিরাপদ সহবাসের পর যদি প্রেগনেন্সি টেস্ট করার পর ফলাফল পজিটিভ আসে ,তখন নিকটস্থ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এম এম কিট খাওয়াই উচিত হবে। আর সকলের ক্ষেত্রে ডাক্তাররা এমন কিট সাধারণত সাজেস্ট করেন না এটা সাজেস্ট করার জন্য ডাক্তার তার শারীরিক অবস্থা দেখেন এবং আলট্রাসনোগ্রাম করান এবং রক্ত পরীক্ষা করান। সবকিছু মিলিয়ে যদি উপযুক্ত মনে হয় তাইলেই একজন প্রকৃত ডাক্তার রোগীকে এম এম কিট গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ।আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।