যাদুটোনা থেকে বেঁচে থাকতে বিভিন্ন আমল করতে হয়। যাদুটোনায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমত যাদুকর কিভাবে যাদু করেছে সেটা আগে জানতে হবে।
যদি জানা যায় যে, যাদুকর কিছু চুল নির্দিষ্ট কোনো স্থানে অথবা চিরুনির মধ্যে অথবা অন্য কোনো স্থানে রেখে দিয়েছে। যদি স্থানটি জানা যায়— তাহলে সে জিনিসটি পুড়িয়ে ফেলে ধ্বংস করে ফেলতে হবে; যাতে যাদুর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়, যাদুকর যা করতে চেয়েছে— সেটা ব্যর্থ হয়ে যায়।
দ্বিতীয়ত যাদু নষ্ট করার ক্ষেত্রে ঝাড়ফুঁকের বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে। ঝাড়ফুঁকের পদ্ধতি হচ্ছে- যাদুতে আক্রান্ত রোগীর ওপর অথবা কোনো একটি পাত্রে আয়াতুল কুরসি অথবা সুরা আরাফ, সুরা ইউনুস, সুরা ত্বহার যাদুবিষয়ক আয়াতগুলো পড়বে। এগুলোর সাথে সুরা কাফিরুন, সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়বে এবং রোগীর জন্য দোয়া করবে।