অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে, আদর্শ খাবার দুধ ঠান্ডা নাকি গরম কীভাবে খাওয়া ভালো? এবার এ বিষয়ে একটু আলোচনা করা যাক।
১. দুগদ্ধজাত খাবার অনেকেরই হজম হয় না। কারণ, গরম দুধ ঠান্ডা দুধের চেয়ে হালকা হওয়ায় এটি সহজে হজম হয়।
২. আমরা অনেকেই জানি যে, রাতে এক গ্লাস খেলে ঘুম ভালো হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে ঠান্ডা না গরম দুধই শ্রেয়। কারণ, দুধে থাকা অ্যামাইনো এসিড মূলত ঘুমের জন্য ভালো। আর এই অ্যামাইনো এসিড গরম দুধেই সক্রিয় থাকে।
৩. অপরদিকে দেহের স্থূলতা কমাতে ঠান্ডা দুধের ভূমিকা রয়েছে। কারণ ঠান্ডা দুধ দেহের বিপাক ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে, আর এতে বেশি ক্যালরি খরচ হয়। ফলে দেহের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য হয়।
৪. বুক ও পেট জ্বালাপোড়ার সমস্যায় ঠান্ডা বেশ কার্যকর। প্রতিদিন এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পানে এ সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে, পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
৫. ঠান্ডা দুধ দেহের পানিশূন্যতা বা ডি-হাইড্রেশন কমাতে সাহায্য করে।
৬. ঠান্ডা লাগলে অর্থাৎ সর্দি, কাশির সমস্যায় গরম দুধের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা কমে যায়।
৭. গরম দুধের সাথে হলুদ মিশিয়ে খেলে মেয়েদের পিরিয়ডের ব্যথা থেকে প্রশান্তি মিলে।