এন্টাসিড বিভিন্নভাবে পাকস্থলীর এসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে:
১. নিরপেক্ষকরণ:
* এন্টাসিডগুলিতে ক্ষারীয় আয়ন থাকে যা পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডকে রাসায়নিকভাবে নিরপেক্ষ করে।
* এটি পেটের আস্তরণ এবং খাদ্যনালীর ক্ষতি কমায় এবং ব্যথা উপশম করে।
২. পেপসিন নিয়ন্ত্রণ:
* কিছু এন্টাসিড পেপসিনকেও বাধা দেয়, একটি এনজাইম যা অ্যাসিড রিফ্লাক্সে খাদ্যনালীর ক্ষতি করতে পারে।
৩. অ্যাসিড উৎপাদন হ্রাস:
* কিছু এন্টাসিড (H2 blockers) গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড উৎপাদন হ্রাস করে।
৪. মিউকাস ঝিল্লি সুরক্ষা:
* কিছু এন্টাসিড (ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রক্সাইড) পেটের আস্তরণে মিউকাস ঝিল্লি তৈরি করে, যা অ্যাসিডের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
প্রকারভেদ:
* অ্যান্টাসিড বিভিন্ন রূপে পাওয়া যায়, যেমন:
* ট্যাবলেট
* গুলিকা
* তরল
* চিবানো ট্যাবলেট
* গুঁড়ো
ব্যবহার:
* এন্টাসিড সাধারণত অ্যাসিড রিফ্লাক্স, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের অ্যাসিডিটি, এবং হজমজনিত অস্বস্তির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
সতর্কতা:
* দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের পূর্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
* অন্যান্য ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া হতে পারে।