অ্যাকুয়াকালচার হলো জলজ প্রাণীর নিয়ন্ত্রিত চাষ। এর মধ্যে রয়েছে মাছ, শেলফিশ, ক্রাস্টেসিয়ান, শৈবাল এবং জলজ উদ্ভিদ।
অ্যাকুয়াকালচারের বিভিন্ন ধরন:
* সামুদ্রিক অ্যাকুয়াকালচার: সমুদ্রে মাছ, শেলফিশ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী চাষ করা।
* মিঠা পানির অ্যাকুয়াকালচার: হ্রদ, নদী, পুকুর এবং অন্যান্য মিঠা পানির উৎসে মাছ, শেলফিশ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী চাষ করা।
* ব্র্যাকিশ ওয়াটার অ্যাকুয়াকালচার: লবণাক্ত এবং মিঠা পানির মিশ্রণে মাছ, শেলফিশ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী চাষ করা।
* অ্যাকোপোনিক্স: মাছ এবং উদ্ভিদ একসাথে চাষ করা।
অ্যাকুয়াকালচারের সুবিধা:
* খাদ্য সরবরাহ বাড়ানো: বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণে অ্যাকুয়াকালচার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
* কর্মসংস্থান সৃষ্টি: অ্যাকুয়াকালচার শিল্পে অনেক কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।
* পুষ্টির উন্নতি: অ্যাকুয়াকালচার প্রোটিনের একটি উচ্চ-মানের উৎস সরবরাহ করে।
* পরিবেশগত সুবিধা: অ্যাকুয়াকালচার বন্য মাছের জনসংখ্যার উপর চাপ কমাতে সাহায্য করে।
অ্যাকুয়াকালচারের চ্যালেঞ্জ:
* রোগ এবং পরজীবী: অ্যাকুয়াকালচারের মাছ রোগ এবং পরজীবীর ঝুঁকিতে থাকে।
* পরিবেশগত প্রভাব: অ্যাকুয়াকালচার পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন জল দূষণ এবং আবাসস্থল হ্রাস।
* খাদ্যের খরচ: অ্যাকুয়াকালচারের খাদ্যের খরচ বেশি হতে পারে।