রামায়ণকে মহাকাব্য বলা যায় কারণ:
ব্যাপকতা: রামায়ণে কেবল রামের কাহিনী নয়, বরং সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি, দর্শন, নীতিশাস্ত্র, এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের এক বিশাল চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
চরিত্র: রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, রাবণ, হনুমান - এই সকল চরিত্র অসাধারণ গুণাবলী সম্পন্ন এবং তাদের কাজকর্ম অনুকরণীয়।
কাহিনী: রামায়ণের কাহিনী রোমাঞ্চকর, আকর্ষণীয়, এবং নীতিশিক্ষামূলক।
ভাষা: রামায়ণের ভাষা সাবলীল, সুন্দর, এবং সংস্কৃত-পরিপূর্ণ।
প্রভাব: রামায়ণ কেবল ভারতীয় উপমহাদেশে নয়, বিশ্বজুড়ে সাহিত্য, শিল্প, এবং সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করেছে।
সময়: রামায়ণ রচিত হয়েছিল হাজার বছর আগে, কিন্তু আজও এর প্রাসঙ্গিকতা অটুট।
এই সকল কারণে রামায়ণকে একটি মহাকাব্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।