পাত্রী দেখার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর উপর গুরুত্ব আরোপ করা উচিত:
-
বাহ্যিক সৌন্দর্য: বাহ্যিক সৌন্দর্য অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, তবে এটিই সবকিছু নয়। পাত্রীর বাহ্যিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি তার আচরণ, রুচি, বুদ্ধিমত্তা, শিক্ষাদীক্ষা, সংস্কৃতি, পরিবারের পরিবেশ ইত্যাদিও বিবেচনা করা উচিত।
-
আচরণ: পাত্রীর আচরণ তার ব্যক্তিত্বের প্রতিফলন ঘটায়। তাই পাত্রীর আচরণে ভদ্রতা, নম্রতা, শালীনতা, সততা, সহনশীলতা ইত্যাদি গুণাবলী থাকা উচিত।
-
রুচি: পাত্রীর রুচি তার জীবনদর্শন ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটায়। তাই পাত্রীর রুচিতে সুন্দর্যবোধ, মানসিক উচ্চতা,আধুনিকতা ইত্যাদি গুণাবলী থাকা উচিত।
-
বুদ্ধিমত্তা: পাত্রীর বুদ্ধিমত্তা তার জীবনে সফল হওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই পাত্রীর বুদ্ধিমত্তা ভালো হওয়া উচিত।
-
শিক্ষাদীক্ষা: পাত্রীর শিক্ষাদীক্ষা তার জীবনে সাফল্য অর্জনের জন্য সহায়ক। তাই পাত্রীর শিক্ষাদীক্ষা ভালো হওয়া উচিত।
-
সংস্কৃতি: পাত্রীর সংস্কৃতি তার পরিবার ও সমাজের সংস্কৃতির প্রতিফলন ঘটায়। তাই পাত্রীর সংস্কৃতি ভালো হওয়া উচিত।
-
পরিবারের পরিবেশ: পাত্রীর পরিবারের পরিবেশ তার ব্যক্তিত্ব গঠনে প্রভাব ফেলে। তাই পাত্রীর পরিবারের পরিবেশ ভালো হওয়া উচিত।
পাত্রী দেখার সময় উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করলে আপনি আপনার পছন্দের পাত্রীকে খুঁজে পেতে পারবেন।
এছাড়াও, পাত্রী দেখার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত:
-
পাত্রীর সাথে খোলামেলাভাবে কথা বলুন এবং তার সম্পর্কে জানুন।
-
পাত্রীর সাথে আপনার মিল ও অমিলগুলো খুঁজে বের করুন।
-
পাত্রীর সাথে আপনার ভবিষ্যত সম্পর্কের কথা চিন্তা করুন।
পাত্রী দেখার সময় ধৈর্য ধরুন এবং মনোযোগ দিয়ে পাত্রীকে পর্যবেক্ষণ করুন।