একটা মেয়ে একবারে ৮ রকমের অর্গাজম পেতে পারে। কিন্তু ৯৫% স্বামী শুধু ১-২টা পদ্ধতিই এপ্লাই করে, বাকিগুলো বউয়ের শরীরে ঘুমিয়ে থাকে। আজ সব খুলে বলছি। পড়ে শেষ করার পর আপনি নিজেই বলবেন “আজ রাতে আমি আমার বউকে স্বর্গ দেখাবো!”
1. ক্লিটোরাল অর্গাজম (সবচেয়ে সহজ, সবচেয়ে জোরালো)
জায়গা- ছোট্ট মুক্তোটা (ক্লিটোরিস)
কীভাবে - জিভ দিয়ে, আঙ্গুল দিয়ে বা শুধু হালকা চাপ দিয়ে গোল গোল ঘুরিয়ে। ৯০% মেয়ে এটাই দিয়ে প্রথম অর্গাজম পায়।
লক্ষণ: পা কাঁপা, চিৎকার, শরীর ঝাঁকুনি।
2. ভ্যাজাইনাল (G-spot) অর্গাজম
জায়গা - ভিতরে ঢোকার ৪-৫ সেন্টিমিটার পর উপরের দেয়ালে একটা রাফ জায়গা।
কীভাবে: দুটো আঙ্গুল দিয়ে “এদিকে আয়” মোশনে ঘষুন, বা মিলনের সময় উপরে শুয়ে এমন পজিশনে থাকুন যেন আপনার লিঙ্গ সেই জায়গায় ঘষে।
লক্ষণ: হঠাৎ প্রস্রাবের চাপের মতো লাগে, তারপর বিস্ফোরণ! অনেকে এটাতেই প্রথম স্কুইর্ট করে।
3. স্কুইর্টিং অর্গাজম (ঝর্ণা বের হওয়া)
একই G-spot, কিন্তু বেশি চাপ দিয়ে দ্রুত করলে হঠাৎ ঝর্ণার মতো তরল বের হয়। মেয়েরা লজ্জা পায়, ভাবে প্রস্রাব, আসলে এটা বিশুদ্ধ আনন্দের জল।
4. নিপল অর্গাজম
কিছু মেয়ের শুধু বুক চুষলেই অর্গাজম হয়! হালকা চিমটি + জিভ দিয়ে গোল করে চেটে দেখবেন কাঁপতে কাঁপতে শেষ।
6. ব্লেন্ডেড (একসাথে দুটো) অর্গাজম
ক্লিটোরিস + G-spot একসাথে এটাই সবচেয়ে পাগল করা। এক হাতে ক্লিটোরিস, আর ভিতরে G-spot মেয়েরা চোখ ঘুরিয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়।
7. কোর/ডিপ সার্ভিকাল অর্গাজম
খুব গভীরে (A-spot বা cervix-এর কাছে) যখন ঠোক্কর লাগে, তখন পুরো শরীরে বিদ্যুৎ খেলে যায়। মিশনারি বা ডগিতে গভীরে গেলে হয়।
8. মেন্টাল/নো-টাচ অর্গাজম (এটা সবচেয়ে রেয়ার)
শুধু নোংরা কথা বলে, কানে ফিসফিস করে, বা চোখে চোখ রেখে এমন ভাব দেখালে কিছু মেয়ে ছোঁয়া ছাড়াই অর্গাজম পেয়ে যায়। এটা হয় যখন মেয়েটার মন পুরোপুরি আপনার দখলে।
♦️ একটা সত্যি গল্প -
আমার কাছে এক পুরুষ এসেছিলেন। বললেন, “ম্যাম, আমার বউ কখনো অর্গাজম পায় না।”
আমি শুধু ক্লিটোরিস + G-spot একসাথে করতে বললাম।
১৫ দিন পর মেসেজঃ-
“ম্যাম, আমার বউ প্রথমবার স্কুইর্ট করেছে। বিছানা ভিজে একাকার। এখন ও আমাকে দেখলেই বলে ‘আজ আবার ঝর্ণা দেখাবে?’'
আপনার ওয়াইফের শরীরে এই ৮টা স্বর্গ লুকিয়ে আছে। খুঁজে বের করা আপনার কাজ।
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।