করলায় রয়েছে ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন-সি,ম্যাগনেসিয়াম, ফলিক এসিড, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম। করলারি পুষ্টিগুনগুলো হল-
*করলার রস এলার্জি প্রতিরোধে দারুণ উপকারি।
* ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে।
* রক্ত পরিশুদ্ধ রাখে।
*পেটের বিভিন্ন রোগের সমস্যা ও গুঁড়ো কৃমি দূর করে।
*ওজন কমায়।
*পাইলসের কষ্ট দূর করে।
* দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে।
*পিত্ত শ্লেষ্মাজনিত রোগ সারাতে সাহায্য করে।
*ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
* দাঁত ও হাড় ভাল রাখে।
*ব্লাড প্রেশার মেনটেন করে ও হার্ট ভাল রাখে।
* ত্বক ও চুলের জন্য একান্ত জরুরি।
*কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমায়।
শুধু করলা নয় করলা পাতার রস খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে, নানা ধরনের ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এনার্জি ও স্টেমিনা বাড়িয়ে তুলতেও করলা পাতার রস সাহায্য করে। অতিরিক্ত এলকোহল খাওয়ার অভ্যাস থেকে লিভার ড্যামেজড হলে , সে সমস্যায় করলা পাতার রস দারুন কাজে দেয়। ব্লাড ডিজঅর্ডার সমস্যায় লেবুর রস ও করলা পাতার রস মিশিয়ে খেতে পারেন। করলা পাতার রসে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, ফেরেনজাইটিসের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে সোরিয়াসিসের সমস্যা, ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।