৫জি প্রযুক্তি বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থাকে উন্নত করবে উচ্চ গতির সংযোগ, কম লেটেন্সি এবং বৃহত্তর ব্যান্ডউইথের মাধ্যমে, যা রিমোট কাজ, ভিডিও কনফারেন্সিং এবং ইন্টারনেট অব থিং সাধারণত ব্যবহৃত ডিভাইসগুলোর মধ্যে আরও কার্যকরী যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করবে। এর কিছু মূল সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জ নিম্নরূপ:
৫জি প্রযুক্তির সুবিধাসমূহ:
উচ্চ গতির সংযোগ: ৫জি প্রযুক্তি ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি গতি প্রদান করতে সক্ষম, যা ভিডিও স্ট্রিমিং এবং ডাউনলোডের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।
কম লেটেন্সি: ৫জি প্রযুক্তি কম লেটেন্সি নিশ্চিত করে, যা গেমিং এবং রিয়েল-টাইম অ্যাপ্লিকেশনগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বৃহত্তর ব্যান্ডউইথ: একসাথে অনেক ব্যবহারকারী ইন্টারনেট ব্যবহার করলেও ৫জি প্রযুক্তি সেবা প্রদান করতে সক্ষম, ফলে congested এলাকায়ও সেবা উন্নত হবে।
নতুন প্রযুক্তির সমর্থন: ৫জি প্রযুক্তি ড্রোন, স্বচালিত গাড়ি এবং স্মার্ট সিটি প্রযুক্তির মতো নতুন উদ্ভাবনগুলোর জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।
৫জি প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জসমূহ:
সিগন্যালের সীমাবদ্ধতা: ৫জি প্রযুক্তি উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির ব্যান্ডে কাজ করে, যার ফলে এর সিগন্যালের আওতা কম এবং বাধা পেলে সিগন্যাল দুর্বল হতে পারে।
অবকাঠামোগত বিনিয়োগ: ৫জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য ব্যাপক অবকাঠামোগত বিনিয়োগ প্রয়োজন, যা অনেক দেশের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ।
নিরাপত্তা উদ্বেগ: ৫জি প্রযুক্তির মাধ্যমে সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি বাড়তে পারে, তাই নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী করা জরুরি।
প্রান্তিক এলাকায় সেবা: শহরের বাইরে প্রান্তিক এলাকায় ৫জি প্রযুক্তির সেবা পৌঁছানো কঠিন হতে পারে, যা ডিজিটাল বিভাজন সৃষ্টি করতে পারে।
এই সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জগুলো ৫জি প্রযুক্তির বাস্তবায়ন এবং এর প্রভাবকে নির্ধারণ করবে।