ঘোষনাঃ
সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এআই ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কারণে সাইটের র‌্যাংক কমে গেছে। তাই এআই উত্তর আর অনুমোদন দেওয়া হবে না।
143 বার দেখা হয়েছে
"জীব বিজ্ঞান" বিভাগে করেছেন

1 টি উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন

হাইপারটেনশন, যাকে উচ্চ রক্তচাপও বলা হয়, একটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসার অবস্থা যা হৃৎপিণ্ডকে রক্ত পাম্প করতে বেশি পরিশ্রম করতে বাধ্য করে। এটি ধমনীর দেয়ালে অতিরিক্ত চাপের কারণে ঘটে। 

রক্তচাপকে দুটি সংখ্যা দ্বারা পরিমাপ করা হয়: সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক। সিস্টোলিক রক্তচাপ হল হৃৎপিণ্ডের স্পন্দনের সময় ধমনীর দেয়ালে রক্তের চাপ। ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ হল হৃৎপিণ্ডের স্পন্দনের মধ্যে সময়ে ধমনীর দেয়ালে রক্তের চাপ।

হাইপারটেনশনের কোন নির্দিষ্ট লক্ষণ বা উপসর্গ নেই। অনেক ক্ষেত্রে, এটি কোন লক্ষণ বা উপসর্গ ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে অগ্রসর হতে পারে। যাইহোক, কিছু লোক মাথাব্যথা, ঘাড়ের ব্যথা, ক্লান্তি, অস্পষ্ট দৃষ্টি বা নাক দিয়ে রক্তপাতের মতো উপসর্গ অনুভব করতে পারে।

হাইপারটেনশনের কারণগুলি অজানা, তবে এটি জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণগুলির সংমিশ্রণের কারণে বলে মনে করা হয়। কিছু কারণ যা হাইপারটেনশনের ঝুঁকি বাড়ায় তার মধ্যে রয়েছে:

  • বয়স: বয়স বাড়ার সাথে সাথে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
  • পারিবারিক ইতিহাস: যদি আপনার পরিবারে কারও হাইপারটেনশন থাকে, তাহলে আপনার হাইপারটেনশন হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
  • জাতি: আফ্রিকান আমেরিকান, হিসপানিক এবং আমেরিকান ইন্ডিয়ানদের হাইপারটেনশন হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
  • জীবনধারা: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা, নিয়মিত ব্যায়াম না করা, ধূমপান, অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা এবং অতিরিক্ত লবণ খাওয়া হাইপারটেনশনের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থা: কিছু চিকিৎসা অবস্থা, যেমন কিডনি রোগ, ডায়াবেটিস এবং অ্যাড্রেনাল টিউমার, হাইপারটেনশনের কারণ হতে পারে।

হাইপারটেনশনের চিকিৎসার লক্ষ্য হল রক্তচাপকে স্বাভাবিক মাত্রায় কমিয়ে আনা। এটি ওষুধ, জীবনধারা পরিবর্তন বা উভয়ের মাধ্যমে অর্জন করা যেতে পারে।

ওষুধ হল হাইপারটেনশনের চিকিৎসার সবচেয়ে সাধারণ রূপ। ওষুধের বিভিন্ন শ্রেণী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাতে কার্যকর হতে পারে। আপনার ডাক্তার আপনার জন্য সেরা ওষুধটি নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।

জীবনধারা পরিবর্তনগুলিও হাইপারটেনশনের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এই পরিবর্তনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ওজন হ্রাস: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা হাইপারটেনশনের ঝুঁকি বাড়ায়।
  • নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • ধূমপান ত্যাগ: ধূমপান রক্তচাপ বাড়ায়।
  • অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা এড়িয়ে চলুন: অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা রক্তচাপ বাড়ায়।
  • লবণ গ্রহণ সীমিত করুন: অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ রক্তচাপ বাড়ায়।

হাইপারটেনশনের চিকিৎসা না করা হলে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে, যেমন:

  • হৃদরোগ: হাইপারটেনশন হৃদরোগের প্রধান ঝুঁকির কারণ।
  • স্ট্রোক: হাইপারটেনশন স্ট্রোকের প্রধান ঝুঁকির কারণ।
  • কিডনি রোগ: হাইপারটেনশন কিডনি রোগের প্রধান ঝুঁকির কারণ।
  • অন্ধত্ব: হাইপারটেনশন অন্ধত্বের প্রধান ঝুঁ

এ সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন খুঁজে পাওয়া গেল না

36,000 টি প্রশ্ন

35,265 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,754 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
6 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 6 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 10526
গতকাল ভিজিট : 31773
সর্বমোট ভিজিট : 51914635
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...