ইসলামী শরিয়তে, একজন মেয়েকে দর্শন করার হুকুম হলো, যদি মেয়েটি বিবাহিত হয়, তাহলে তার স্বামী ছাড়া অন্য কোন পুরুষের জন্য তাকে দর্শন করা জায়েজ নয়। তবে, যদি মেয়েটি অবিবাহিত হয়, তাহলে তার মাতা-পিতা বা অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে তাকে দর্শন করা জায়েজ।
এছাড়াও, যদি মেয়েটি বিবাহের জন্য প্রস্তাবিত হয়, তাহলে তার মাতা-পিতা বা অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে তার সম্ভাব্য স্বামী তাকে দর্শন করতে পারে। তবে, দর্শনের সময় মেয়েটির মুখমণ্ডল ও হাত ব্যতীত অন্য কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দেখা যাবে না।
ইসলামী শরিয়তে, একজন মেয়েকে দর্শন করার উদ্দেশ্য হলো তাকে বিবাহের জন্য বিবেচনা করা। তাই, দর্শনের সময় মেয়েটির সৌন্দর্য ও গুণাবলী বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে, দর্শনের সময় মেয়েটির সাথে কোন ধরনের অশ্লীল আচরণ করা যাবে না।
ইসলামী শরিয়তে, একজন মেয়েকে দর্শন করার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করা উচিত:
-
দর্শনের সময় মেয়েটির মুখমণ্ডল ও হাত ব্যতীত অন্য কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দেখা যাবে না।
-
দর্শনের উদ্দেশ্য হলো বিবাহের জন্য বিবেচনা করা, তাই দর্শনের সময় মেয়েটির সৌন্দর্য ও গুণাবলী বিবেচনা করা যেতে পারে।
-
দর্শনের সময় মেয়েটির সাথে কোন ধরনের অশ্লীল আচরণ করা যাবে না।
এছাড়াও, একজন মেয়েকে দর্শন করার ক্ষেত্রে মেয়েটির সম্মান ও মর্যাদা রক্ষা করা উচিত।