74 বার দেখা হয়েছে
"ইন্টারনেট" বিভাগে করেছেন

সাইবার বুলিংয়ের জন্য কি কোনও শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে?

1 টি উত্তর

2 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর
বেশিরভাগ স্কুলই বুলিয়িং বেশ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। অন্য কোনো শিক্ষার্থীর দ্বারা আপনি যদি বুলিংয়ের শিকার হন, তবে আপনার স্কুলে তা রিপোর্ট  করুন।

বুলিয়িং ও সাইবার বুলিয়িং সহ যে কোনও ধরণের সহিংসতার শিকার হচ্ছেন এমন মানুষের ন্যায়বিচার পাবার এবং অপরাধীকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার অধিকার রয়েছে। 

বুলিংয়ের, বিশেষত সাইবার বুলিংয়ের, বিরুদ্ধে যে সব আইন রয়েছে সেগুলো অপেক্ষাকৃত নতুন এবং এখনও সব জায়গায় এই আইনের অস্তিত্ব ও প্রয়োগ চোখে পড়ে না। এ কারণে সাইবার বুলিংয়ের শাস্তি দেওয়ার জন্য অনেক দেশ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আইন যেমন, হয়রানির বিরুদ্ধে আইনকে ব্যবহার করে।

সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে এমন দেশগুলোতে ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করে এমন অনলাইন আচরণকে অপরাধমূলক কর্মকান্ড হিসাবে দেখা হয়। এসব দেশগুলোর মধ্যে কিছু দেশে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এমন মানুষজন সুরক্ষা চাইতে পারেন, নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করা বন্ধ করতে পারেন এবং অস্থায়ীভাবে বা স্থায়ীভাবে সাইবার বুলিংয়ের জন্য সেই ব্যক্তির ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক ডিভাইসের ব্যবহারকে বন্ধ করতে পারেন।

তবে বুলিদের আচরণ পরিবর্তন করার জন্য সব সময় শাস্তি যে সবচেয়ে কার্যকর উপায় নয় সে বিষয়টি মনে রাখা জরুরী। সবচেয়ে ভাল উপায় হলো ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া এবং সম্পর্কের উন্নতির দিকে মনোনিবেশ করা।

ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম:

ইউনিসেফ বলছে - "ফেসবুকে আমাদের (ইউনিসেফ) কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডের একটি সেট রয়েছে, এবং ইনস্টাগ্রামে কমিউনিটি গাইডলাইন রয়েছে। আমরা আমাদের কমিউনিটিকে এই গাইডলাইন বা নির্দেশনা অনুসরণ করতে বলি। বুলিয়িং বা হয়রানির ক্ষেত্রে নীতিমালা লঙ্ঘন করার মতো কোনো বিষয়বস্তু আমরা যদি খুঁজে পাই, তবে আমরা সেগুলো সরিয়ে ফেলব।

আপনি যদি মনে করেন যে, বিষয়বস্তু ভুলভাবে সরানো হয়েছে, আমরা আপিলের অনুমতিও দিই। ইনস্টাগ্রামের হেল্প সেন্টারের মাধ্যমে আপনি বিষয়বস্তু বা অ্যাকাউন্ট সরানোর আবেদন করতে পারেন। ফেসবুকে আপনি একই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে (ইউনিসেফের) হেল্প সেন্টারে যেতে পারেন।"

টুইটার:

এক্ষেত্রেও ইউনিসেফ বলছে- "সকল মানুষ যেন অবাধে ও নিরাপদে তাদের কথোপকথনে অংশ নিতে পারে তা নিশ্চিত করতে আমরা আমাদের নিয়ম-কানুন দৃঢ়ভাবে প্রয়োগ করি। এই নিয়ম-কানুনের মধ্যে বিশেষ কয়েকটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যেমন:

★ সহিংসতা

★ শিশুদের যৌন নির্যাতন

★ গালাগালি/হয়রানি

★ ঘৃণ্য আচরণ

★ আত্মহত্যা বা নিজের ক্ষতি

★ গ্রাফিক নির্যাতন এবং 

★ প্রাপ্তবয়স্ক কন্টেন্ট সহ সংবেদনশীল মিডিয়া

এসব নিয়ম-কানুনের অংশ হিসাবে, যখন বিষয়বস্তুগুলো নিয়ম-নীতি লঙ্ঘনের পর্যায়ে পড়ে, তখন বিধি প্রয়োগের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। যখন আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যবস্থা নিই, তখন নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর অংশে (যেমন, ব্যক্তিগত টুইট বা সরাসরি ম্যাসেজের মাধ্যমে) বা একটি অ্যাকাউন্টে এটি করতে পারি।"

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
15 সেপ্টেম্বর, 2023 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন King Boos
1 টি উত্তর
15 সেপ্টেম্বর, 2023 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন King Boos
2 টি উত্তর
1 ডিসেম্বর, 2022 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Muhammad Abdul Hay
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
11 জুলাই, 2021 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন শেখ শারিয়ার
1 টি উত্তর

33,895 টি প্রশ্ন

32,834 টি উত্তর

1,567 টি মন্তব্য

3,186 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
28 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 28 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 32935
গতকাল ভিজিট : 28607
সর্বমোট ভিজিট : 41575736
  1. MuntasirMahmud

    763 পয়েন্ট

    150 টি উত্তর

    8 টি গ্রশ্ন

  2. Limon54

    381 পয়েন্ট

    64 টি উত্তর

    61 টি গ্রশ্ন

  3. Rahmat

    275 পয়েন্ট

    35 টি উত্তর

    50 টি গ্রশ্ন

  4. Kuddus

    81 পয়েন্ট

    16 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

  5. Mdmasud999

    56 পয়েন্ট

    1 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
আজ বঙ্গাব্দ৷
...