শেরশাহ ভূমি সংস্কারের ক্ষেত্রে যেসব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়ে ছিলেন, সেগুলির মধ্যে উল্লেখযাগ্যে হল ‘কবুলিয়ত ও ‘পাট্টা’ প্রবর্তন।
কবুলিয়ত: কৃষক তার জমি থেকে সরকারের প্রাপ্য রাজস্ব নিয়মিত মিটিয়ে দেওয়ার কথা উল্লেখ করে একটি অঙ্গীকারপত্র জমা দিত—একে বলা হয় কবুলিয়ত।
পাট্টা: জমির পরিমাণ, প্রজার নাম, স্বত্ব ও দেয় রাজস্বের উল্লেখ করে সরকার প্রজাকে একটি দলিল দিত— একে বলা হয় পাট্টা।
1. কবুলিয়ত ও পাট্টা, এই দুইয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্র এবং কৃষক উভয়ের অধিকার ও স্থায়িত্ব সুরক্ষিত হয়।
2. শেরশাহ ‘কবুলিয়ত’ ও ‘পাট্টা প্রবর্তন করে রাজস্ব ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ করেন।