133 বার দেখা হয়েছে
"রুপচর্চা" বিভাগে করেছেন

1 টি উত্তর

1 টি পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন

মুখের ব্রণ দূর করতে বেনজয়েল পারোক্সাইড, সালফার, টি-ট্রি অয়েল বা স্যালিসিলিক অ্যাসিডের ওপর ভরসা রাখতে পারেন। যারা ব্রণের সমস্যায় ভোগেন তারা এগুলোর মধ্যে কোনো একটি ঘরে রাখতে পারেন।

টি-ট্রি অয়েল বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড আছে এমন কোনো ক্রিম ব্রণে সারারাত লাগিয়ে রাখলে পরের দিন অনেকটাই ঠিক হয়ে যায় ব্রণ। 

রাতারাতি ব্রণ কমাতে প্রথমে ফেসওয়াশ দিয়ে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। তারপর একটি পাতলা কাপড়ে বরফ মুড়ে ব্রণের উপর সেঁক দিন। এতে ব্রণের ফোলাভাব কমে যাবে।

তারপর টি-ট্রি অয়েল, স্যালিসিলিক অ্যাসিড বা বেনজয়েল পারোক্সাইড আঙুলে ঠিক ব্রণের উপর লাগিয়ে নিন। এভাবে সারারাত রাখলেই ব্রণ কমে যাবে।

এছাড়াও কয়েকটি ঘরোয়া উপায়েও ব্রণ রাতারাতি দূর করতে পারবেন। জেনে নিন কৌশল- 

(১) বাড়িতে অ্যাসপিরিন থাকলে ট্যাবলেট নিয়ে গুঁড়া করে পেস্ট তৈরি করে ব্রণে লাগিয়ে রাখুন সারারাত। লালচেভাব কমে যাবে এক রাতেই। 

(২) টুথপেস্টও ব্রণ সারাতে কাজ করে। ব্রণে এটি লাগালে ফোলাভাব কমে যায় কয়েক ঘণ্টাতেই। তবে জেল টুথপেস্ট ব্যবহার করবেন না।

(৩) গরম পানিতে তুলা ভিজিয়ে ভাপ দিলেও ব্রণের ফোলাভাব কমে যায়। এমনকি ব্রণ থেকে ত্বকের অন্যান্য সংক্রমণের আশঙ্কাও কমে।

(৪) পাশাপাশি ব্রণ বের হলে তেল, মশলা ও ভাজাপোড়া খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। 

(৫) বেশি করে পানি খেতে হবে। যাতে শরীরের ভেতরের সব বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যায়। 

এছাড়াও জেনে নিন ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার আরও সহজ ও ঘরোয়া উপায়সমূহ

(১) মুলতানি মাটি 

ত্বকে অতিরিক্ত তেলতেলে ভাবের ফলে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। এ ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে মুখে মুলতানি মাটি পানি দিয়ে পেস্ট করে লাগাতে পারেন। মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ বন্ধ করে সাহায্য করে।

(২)  শশার রস

শশার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। কিংবা আইস কিউব করে রেখেও ইউজ করতে পারেন, এতে ওপেন পোরসের প্রবলেমও সল্ভ হবে অনেকটা।

(৩) শশার রস, চালের গুঁড়া ও মধু

শশার রস মুখে ব্রণ দূর করতে খুবই কার্যকর। এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তারা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না। 

(৪) কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো

কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে। মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।

(৫) আপেল এবং মধুর মিশ্রণ 

আপেল এবং মধুর মিশ্রণ হচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরি করে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখে এবং গায়ের রঙ হালকা করে। সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন।

(৬) তুলসি পাতার রস 

ব্রণের জন্য তুলসি পাতার রস খুব উপকারী। কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ। শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।

(৭) চন্দন কাঠের গুড়োঁ, গোলাপ জল ও লেবুর রস 

প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁর সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না। তারা সেই ক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই মিশ্রণ আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

(৮) দারুচিনি গুঁড়ার ও গোলাপজল

গোলাপজলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়। দারুচিনি গুঁড়ার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সংক্রমণ, চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে। 

(৯) ডিমের সাদা অংশ

ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে 

রাতে শোয়ার আগে ডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় ম্যাসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের খসখসে ভাব দূর করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়। আপনি এটি আধ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে পারেন। 

(১০) পেঁপে ও চালের গুঁড়ো

ব্রণ হবার একটি অন্যতম কারণ হলো অপরিষ্কার ত্বক। তাই ত্বক রাখতে হবে পরিষ্কার। নিয়মিত স্ক্রাবিং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। পাকা পেঁপে চটকে নিন এক কাপ। এর সাথে মেশা এক টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন অনুযায়ী চালের গুঁড়ো। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগান। ২০-২৫ মিনিট মাসাজ করে গোসল করে ফেলুন। পেঁপে ছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ঘৃতকুমারীর রস।

(১১) মুলতানি মাটি ও নিম পাতা 

চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।

(১২) পুদিনা পাতা

অতিরিক্ত গরমের কারণে ত্বকে যেসব ফুসকুড়ি এবং ব্রণ হয় সেগুলো দূর করতেও পুদিনা পাতা উপকারী। টাটকা পুদিনা পাতা বেটে ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট এরপর ধুয়ে ফেলুন।

(১৩) স্পেশাল প্যাক

রক্ত চন্দন পাউডার এবং আনারের খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধ বা টকদই দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের জেল্লা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে। 

(১৪)  অ্যালোভেরার নির্যাস

তুলসীর পরে অন্য কোন ভেষজ উদ্ভিদ যদি আমাদের শরীর ভালো লাগতে ভূমিকা পালন করে তবে সেটা হচ্ছে অ্যালোভেরা। অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য অনেক ভালো।

সুতরাং ত্বকে ব্রণ দেখা গেলে অ্যালোভেরার পাতা থেকে নির্যাস বের করে দিনে দুইবার ৩০ মিনিট করে লাগিয়ে রাখলেই হবে। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাছাড়া প্রতিনিয়ত অ্যলোভেরার নির্জাস ত্বকে ব্যবহার করার ফলে ত্বক হয়ে উঠবে পূর্বের থেকেও অনেক উজ্জ্বল।

যেকোনো সুপারমার্কেটেই এলোভেরা পাওয়া যায়, তাও স্বল্প মূল্যে।

ব্রণ দূর করতে এছাড়াও নিতে পারেন নিচের এই ব্যবস্থা সমূহ- 

টুথপেস্ট

ফেসপ্যাকের মতো করে ব্যবহার করতে পারেন টুথপেস্ট। মুখের অতিরিক্ত তেল টেনে নেওয়ায়র ক্ষমতা আছে এই পেস্টের। ফলে তৈলাক্ত ত্বকের কারণে যাদের মুখে ব্রণ বা গোটা বেরয়, তারা টুথপেস্ট ব্যবহার করে উপকার পেতে পারেন। তবে বেশি নয়, খুব অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন ব্রণের জায়গায়। সমস্যা না হলে পরিমাণ বাড়ান।

গ্রিন টি

গ্রিন টি গোটা বা ব্রণের বিরুদ্ধে খুবই কার্যকরী। গরম পানি গ্রিন টি বানান। তারপর সেই গ্রিন টি একদম ঠাণ্ডা করে ব্রণ বা গোটার জায়গায় ব্যবহার করুন। তুলায় ভিজিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ভালো করে ত্বকের ওপর মিশতে পারবে চায়ের মিশ্রণটি। যদি টি ব্য়াগ থেকে গ্রিন টি বানান, তাহলে ঠাণ্ডা গ্রিন টি ব্যাগটিও রাখতে পারেন ত্বকের ওপর। মিনিট ২০ রাখার পর ধুয়ে নিন।

অ্যাসপিরিন

খাওয়ার ওষুধ হিসেবেই নয়, ব্রণ বা গোটা সারাতেও এই ওষুধের জুড়ি নেই। এতে থাকা স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ব্রণ তাড়াতাড়ি শুকিয়ে দেয়। চার-পাঁচটা ট্যাবলেট প্রথমে গুঁড়িয়ে নিন। তারপর সেগুলো অল্প পানির সঙ্গে মেশান। এমনভাবে মেশাবেন, যাতে একটা পেস্ট তৈরি হয়। রাতে শুতে যাওয়ার আগে পেস্ট আক্রান্ত জায়গায় লাগান। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক খুব স্পর্শকাতর হলে, কয়েক মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে নিতে পারেন।

রসুন

রসুন ব্রণের বড় শত্রু। এটি ব্যবহার করাও খুব সহজ। এক-দুই কোয়া রসুন দুই টুকরা করে কেটে নিন। তারপর ব্রণের জায়গায় রসটা লাগান। মিনট পাঁচেক পরে ধুয়ে ফেলুন। রাতে শুতে যাওয়ার আগে এটা করলে পরদিন সকালে ত্বকের উন্নতি টের পাবেন।

লেবুর রস

তুলায় করে লেবুর রস ব্রণের জায়গায় লাগিয়ে নিতে পারেন। লেবুর রসের সঙ্গে দারুচিনির মিশ্রণ তৈরি করে, রাতে শুতে যাওয়ার আগে সেটা ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। সকালে হালকা উষ্ণ পানিতে ধুয়ে নেবেন।

ব্রণ ও ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পেতে কিছু টিপসঃ- 

১) প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানি পান করুন।

২) প্রতিদিন রাতের খাবারের পর যেকোনও ধরনের মৌসুমি ফল খান। এটি আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যতটা সম্ভব তেলযুক্ত বা ফাষ্ট ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করুন।

৩) সব সময় বাইরে থেকে আসামাত্র মুখ ফেইস ওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া হালকা গরম পানির স্টীম নিতে পারেন। এতেকরে ত্বকে জমে থাকা ধূলোবালি পরিষ্কার হয়ে যাবে। 

৪) আমাদের মধ্যে অনেকেরই নখ দিয়ে ব্রণ খোটার বাজে অভ্যাস রয়েছে।আমাদের বুঝতে হবে এটা কোন সমাধান না। উল্টো এতে ব্রণের অবস্থা আরও খারাপ হবে। এর ফলে ব্রণ লাল হয়ে যাবে। এমনকি তা ফেটে গিয়ে মুখে দাগের সৃষ্টি করবে। ব্রণ না যাওয়া পর্যন্ত মেক-আপ ব্যবহার না করাই উচিত। দিনে অন্তত দুই বার তেল-মুক্ত ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। 

যারা বহুদিন যাবত ব্রণ ও ব্রণের দাগ সমস্যায় ভুগছেন, কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছে না, তারা আর দেরি না করে কোন অভিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। তবে ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে উপরে বর্ণিত ঘরোয়া টিপস ও উপায় সমূহ পরীক্ষা করে দেখতে পারেন আগে। 


একাধিক সাইট থেকে সংগৃহীত।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
19 অক্টোবর, 2023 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Yeasin1833
2 টি উত্তর
18 মে, 2021 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Mohammad Sayem
2 টি উত্তর
19 ফেব্রুয়ারি, 2021 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা
3 টি উত্তর
29 আগস্ট, 2020 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Antor
1 টি উত্তর
30 আগস্ট, 2023 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন dhapurbo
1 টি উত্তর
2 টি উত্তর
5 মার্চ, 2021 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন md kamal
0 টি উত্তর
2 টি উত্তর
4 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
19 মে, 2021 "রুপচর্চা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Md Solaiman Ali

33,895 টি প্রশ্ন

32,834 টি উত্তর

1,567 টি মন্তব্য

3,186 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
21 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 21 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 21729
গতকাল ভিজিট : 28607
সর্বমোট ভিজিট : 41564550
  1. MuntasirMahmud

    763 পয়েন্ট

    150 টি উত্তর

    8 টি গ্রশ্ন

  2. Limon54

    381 পয়েন্ট

    64 টি উত্তর

    61 টি গ্রশ্ন

  3. Rahmat

    280 পয়েন্ট

    35 টি উত্তর

    50 টি গ্রশ্ন

  4. Kuddus

    81 পয়েন্ট

    16 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

  5. Mdmasud999

    56 পয়েন্ট

    1 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
আজ বঙ্গাব্দ৷
...