ঘোষনাঃ
সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এআই ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কারণে সাইটের র‌্যাংক কমে গেছে। তাই এআই উত্তর আর অনুমোদন দেওয়া হবে না।
349 বার দেখা হয়েছে
"স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে করেছেন

2 উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন

জীবনে নানা প্রয়োজনে আমাদের প্রায় সবাইকে কখনও না কখনও রাত জাগতে হয়। রাত জাগায় আপনি যদি অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন বা অসুবিধা মনে না হলেও এর বেশ কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে। রাত জাগার কয়েকটি কুফল সম্পর্কে জানুন এখানে: 


মানসিক সমস্যার আশঙ্কা : গবেষণায় দেখা গেছে যারা প্রায়ই রাত জাগেন তাদের উদ্বিগ্নতা, অবসাদ ও বাইপোলার ডিজঅর্ডারে ভোগার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এমনকি রাতে না ঘুমানোর সঙ্গে আত্মহত্মার প্রবণতারও সম্পর্ক রয়েছে। 

চেহারায় মলিনতা: এমনটা কি হয়েছে, নিয়মিত ত্বকের যত্ন নেওয়ার পরও ব্রণ বা চোখের চারপাশে কালো দাগ হচ্ছে। নিয়মিত রাত জাগা এর একটা কারণ হতে পারে। এই একই কারণে অকালে চেহারায় বয়সের ছাপ ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। 

কর্মোদ্যম কমে যাওয়া: ডাক্তাররা বলেন, রাতে মানুষের ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন যেন দিনের বেলা দেহ ও মন কর্মক্ষম থাকতে পারে। ঘুমে অনিয়ম মানুষের কাজের উদ্যম কমিয়ে দিতে পারে। এমনকি রাতে ঘুম কম হলে মানুষের ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়। 

রোগ প্রতিরোধে সমস্যা : গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত রাত জাগেন তাদের হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, শারীরিক স্থূলতা এমনকি স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেশি থাকে। বেশ কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে মানুষ যতো বেশি রাত জাগে ততই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে। 

দেহ ঘড়িতে বিশৃঙ্খলা: মানবদেহ তার অভ্যন্তরীণ নানা কাজ দেহের নিজস্ব সময় অনুযায়ী চলে। যেমন, রাত ২টায় মানুষের ঘুম সবচেয়ে গভীর অবস্থায় থাকে। রাত জাগার ফলে দেহের নিজস্ব ঘড়িতে বিশৃঙ্খলা ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। 

অবশেষে বলা যায়, বিবর্তনগতভাবেই রাত মানুষের ঘুমানোর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। তাই প্রকৃতির বিরুদ্ধে না যাওয়াতেই মঙ্গল।
0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
ঘুমানোর অভ্যাস আমাদের একেক জনের একেক রকম।কিন্তু এ ঘুমানোর অভ্যাসের ওপর শরীরের অনেক কিছুর পরিবর্তন নির্ভর করে। বিশেষ করে দেরি করে ঘুমাতেগেলে আমাদের শরিরের ভিতরে বিশেষ কিছু পরিবর্তন হয়, পাশাপাশি খাওয়া- দাওয়ার বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসতে শুরু করে।ফলে হার্টের ক্ষতি হয়।শুধু তাই নয়.দেরি করে ঘুমাতে যাওয়া এরং সকাল ৭ থেকে ৮ টার মধ্যে উঠে যাওয়ার কারণে ঘুমের কোটা সম্পন্ন হয় না।ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়।সম্প্রতি হওয়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে রাত ১১ টার পর ঘুমাতে গেলে হার্টের রোগ এরং ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্বাভনা দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পায়। সময়মত না ঘুমালে মানসিক হতাশা,মাথাব্যাথা সহ বিভিন্ন ধরনের মস্তিষ্কের রোগ হয়।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
2 ডিসেম্বর, 2019 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
2 ডিসেম্বর, 2019 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
26 জুন, 2019 "স্বাস্থ্য টিপস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Aman
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
20 এপ্রিল, 2024 "যৌন সমস্যা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
10 নভেম্বর, 2024 "মেডিসিন" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
15 নভেম্বর, 2022 "দৈনন্দিন সমস্যা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
0 টি উত্তর
22 এপ্রিল, 2022 "দৈনন্দিন সমস্যা" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল

36,000 টি প্রশ্ন

35,265 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,754 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
7 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 7 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 28458
গতকাল ভিজিট : 17493
সর্বমোট ভিজিট : 51900798
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...