338 বার দেখা হয়েছে
"কুরআন ও হাদিস" বিভাগে করেছেন

1 টি উত্তর

2 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কিছু ভবিষ্যৎবাণী - 

১। মদীনা মুনাওয়ারাহ থেকে আগুনের আত্মপ্রকাশ-

সাহাবী আবু হুরায়রা রাঃ. বলেন, যতক্ষণ- না হেজাজ থেকে একটি আগুন প্রজ্বলিত হয়ে বুসরার (বসরার) উটগুলোর ঘাড়কে আলোকিত করে দিবে ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত সংঘঠিত হবে না। (সহীহ মুসলিম, হা- ৭০২৫)

এ হাদীসে যে আগুনের কথা বলা হয়েছে তা ৬৫০ হিজরির জমাদিয়ুস সানী মাসের এক শুক্রবারের মাদীনার কোনো এক উপত্যকা থেকে এ আগুনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল এবং প্রায় এক মাস পর্যন্ত বহাল ছিল। বসরার অধিবাসীরা সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এ আগুনের আলোকে বসরার উটগুলোর ঘাড়গুলোকে আলোকিত করেছিল। (মাহাদী ও দাজ্জাল : ২৫-২৬ পৃ)

২। লাল ঝঞ্ঝা বায়ু ও মাটি ধসে যাওয়া-

সাহাবী আলী বিন আবুতালিব রা. বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, আমার উম্মত যখন ১৫টি স্বভাব ধারণ করবে, তখন তাদের ওপর নানা ধরনের বিপদ আপতিত হবে। জিজ্ঞাসা করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! সেগুলো কোন কোন স্বভাব?

রাসূল (সা.) বললেন, ১- যুদ্ধলব্ধ সম্পদকে যখন নিজের সম্পদ মনে করা হবে। ২- আমানতকৃত সম্পদকে যখন যুদ্ধলব্ধ সম্পদ মনে করা হবে। ৩। যাকাত প্রদান করাকে জরিমানা মনে করা হবে। ৪- পুরুষ নিজ স্ত্রীর আনুগত্য করবে। ৫- মায়ের অবাধ্যতা করবে। ৬-বন্ধুদের সাথে সদাচরণ করবে। ৭- পিতার সাথে অসদাচরণ করবে। ৮- মসজিদগুলোতে কথার শব্দ উঁচু হবে। ৯- জাতির সবচেয়ে হীনব্যক্তি শাসক হবে। ১০- অনিষ্ট থেকে রক্ষা পেতে নিকৃষ্ট মানুষকে সম্মান দেখানো হবে। ১১- মদ ব্যাপকভাবে পান করা হবে। ১২- পুরুষরা সিল্কের কাপড় পরিধান করবে। ১৩- মেয়েরা গায়িকা ও নায়িকা হবে। ১৪- বাদ্যযন্ত্র তৈরি করা হবে। ১৫- উম্মতের পরবর্তীলোকেরা পূর্ববতী লোকদের অভিশম্পাত করবে। তখনই তুমি লাল ঝঞ্ঝা বায়ু, মাটি ধসে যাওয়া অথবা চেহারা বিকৃত হওয়ার অপেক্ষায় বসে থাকো। (আল- মু’জামুল আওসাত- ১/১৫০ পৃ.)

উদরতার নামে এই ধ্বংসাত্বক স্বভাবগুলো মুসলমানদের মাঝে ব্যাপকহারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

৩। মসজিদগুলোকে সুসজ্জিত করা-

সাহাবী আনাস ইবনে মালিক রা. বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, কিয়ামত ততক্ষণ পর্যন্ত সংঘঠিত হবে না যতক্ষণ না মানুষ মসজিদগুলোর সুসজ্জিত করার ব্যাপারে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবে। (সহীহ ইবনে খুযায়মাহ- ২/২৮২) 

অর্থাৎ মসজিদে আসার সময় এমনভাবে আসবে যার মধ্যে নিজের বিত্ত ও প্রভাব দেখানোর মানসিকতা বিরাজ করবে। প্রত্যেক অঞ্চলের মানুষ অন্য অঞ্চলের তুলনায় নিজেদের মসজিদগুলোকে আরও বেশি সুন্দর নির্মাণে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হবে।

রাসূল (সা.) বলেছেন, যখন কোনো জাতির পাপ বেড়ে যায়, তখনই সমাজের মসজিদগুলো সুসজ্জিত করা হয়। আর দাজ্জালের আবির্ভাবের সময় ঘনিয়ে না আসা পর্যন্ত মসজিদগুলো সুসজ্জিত করা বন্ধ হবে না। (আসসুনানুল ওয়াহিদাতু ফিল ফিতান- ৪/৮১৯পৃ.)

সে জন্যে সাহাবী আবুদ্দারদা রা. বলেছেন, তোমরা যখন মসজিদগুলো সাজাবে এবং কুরআনের কপিগুলো (বিভিন্ন নকশায়) অলঙ্কৃত করবে, তখন বুঝে নিবে, তোমাদের ধ্বংস অবধারিত হয়ে গেছে। কাসফুল খাফা- ১/৯৫) 

মানুষ যখন আল্লাহর দাসত্ব পরিত্যাগ করে মানুষের গোলামিতে লিপ্ত হয়, তখন মানুষের চিন্তা-চেতনা উল্টে যায়। বর্তমান যুগে কোনো এলাকায় যদি সুদৃশ্য মসজিদ নির্মিত না হয় তাহলে মনে করা হয় আল্লাহর সাথে ঐ এলাকার লোকদের কোনো সম্পর্ক নেই। পক্ষান্তরে যে এলাকায় একটি সুদৃশ্য মসজিত নির্মিত হয় সে এলাকার লোকগুলোকে আল্লাহর প্রিয় বান্দা ও খুব দ্বীনদার মানুষ মনে করা হয়। কিন্তু কারওই সঠিক খবর নেই যে, আল্লাহর দৃষ্টিতে তাদের মূল্যায়ন কী! 

৪। মুনাফেকও কুরআন পাঠ করবে-

সাহাবী আবুহুরায়রা রাঃ. বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতের জীবনে এমন একটি যুগ আসবে তখন কুরআন পাঠ বেড়ে যাবে, দ্বীন বোঝার মত মানুষ কম হবে, কুরআনের জ্ঞান তুলে নেওয়া হবে আর হারজ বেশি হবে। জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! হারজ কি? তিনি বললেন, হারজ হলো পারস্পরিক খুনাখুনি। তারপর এমন একটি সময় আসবে যখন মানুষ কুরআন পাঠ করবে, কিন্তু কুরআন তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করবে না।

তারপর এমন একটি সময় আসবে যখন মুনাফিক, ফাসিক ও মুশরিকরা মুমিনদের সঙ্গে ধর্মতত্ব নিয়ে বিবাদে লিপ্ত হবে। (সুনানে আল মাদারাক- হা- ৪/৫০৪ পৃ) 

সাহাবী আবু আমির আশআরী রাঃ. বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, আমি যে ব্যাপারটি আমার উম্মতের জন্য আশঙ্কা অনুভব করছি তার মধ্যে বেশি আশঙ্কাজনক বিষয়টি হলো, তারা বিপুল ধন-সম্পদের মালিক হয়ে যাবে, যার ফলে তারা একে অপরকে হিংসা করবে এবং আপসে সংঘাতে জড়িয়ে পড়বে।

আর তাদের জন্য কুরআন পড়া সহজ হয়ে যাবে। ফলে সৎকর্মপরায়ন পাপিষ্ঠ ও মুনাফিক সবাই কুরআন পড়বে, তারা সমাজে অপব্যাখ্যা ও বিভ্রান্ত মতবাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কুরআনের সূত্র নিয়ে মুমিনদের সাথে তর্ক-বিবাদে লিপ্ত হবে। অথচ কুরআনে এমন কিছু আয়াত আছে যেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না।

কিন্তু যারা গভীর জ্ঞানের অধিকারী, তাঁরা বলবে আমরা এই কুরআনের উপর পুরোপরি ঈমান রাখি। (আল-আহাদীসুল মাসানী- ৪/৪৫৩) 

উল্লেখ্য যে, আমাদের এই যুগটিই সেই যুগ। এ যুগে নানা জাগতিক বিধানের বিশেষজ্ঞের অভাব নেই। কিন্তু দ্বীনের বিধান বিদ্বান মানুষের সংখ্যা কম। একেবারেই নগণ্য। কুরআন হাদীস তথা ইসলাম বুঝবার মানুষ খুবই অল্প। জাগতিক বিদ্যার মানুষ তো অনেক চোখে পড়ে, কিন্তু দ্বীনের জ্ঞানের অধিকারী মুসলমান খুঁজে পাওয়া বড়ই কঠিন। এ দিকে মানুষের আগ্রহ খুবই কম। এ যুগে সম্পদের আধিক্য একটি ব্যাপক বিষয়। যার ফলে যত সব বিভধান্ত এবং অনাচারের স্রোত বয়ে যাচ্ছে। কুরআন পড়া এত সহজ হয়ে গেছে যে, পৃথিবীর অধিকাংশ মাতৃভাষায় তা উচ্চারণে পড়া যাচ্ছে। ফলে কারো যদি সরাসরি আরবী বর্ণে কুরআন পড়ার যোগ্যতা নাও থাকে সে ইচ্ছে করলে নিজ ভাষায় উচ্চারণে মুদ্রিত ও প্রকাশিত কুরআন পড়তে পারছে। ফলে সাধারণ মুসলিমগণ উপকৃত হলেও ফাসিক (দূরাচার) মুনাফেকদেরও (কপটারী) কুরআন পড়তে দেখা যাচ্ছে। 

শুধু তাই নয় ঐ শ্রেণীর লোকেরা কোন রকম যোগ্যতা ছাড়াই কুরআন বিষয়ে মতামত প্রদান করছে। সেসব লোক যাদের ইসলাম সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই তারা কুরআনের তাফসীর (ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ) করছে। তারা আল্লাহর কুরআনের সে সব আয়াতে মতামত দিচ্ছে যেগুলোর জ্ঞান আল্লাহ নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন। 

৫। আমল উঠে যাওয়া-

সাহাবী যিয়াদ বিন লাবীদ রাঃ. বলেন, রাসূল (সা.) কে কিয়ামত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হল, তিনি বললেন এটা ঐ সময়ে হবে, যখন জ্ঞান উঠে যাবে। আমি জিজ্ঞেস করলাম হে আল্লাহর রাসূল! জ্ঞান কীভাবে উঠে যাবে? অথচ আমরা কুরআন পড়ি, আমাদের সন্তানদেরকে কুরআন শিক্ষা দেই, আর তারাও তাদের সন্তানদেরকে কুরআন শিক্ষা দেয় এবং এ ধারাবহিকতা কিয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে। তিনি বললেন, ওহে যিয়াদ! তোমার মা তোমাকে হারিয়ে ফেলুক, আমি তোমাকে মদীনার বুদ্ধিমানদের মধ্যে অন্তরগত বলে মনে করতাম। তাহলে এটা কি ঠিক নয় যে, ইহুদী ও খ্রিষ্টানরা তাদের তাওরাত (বাইবেল) ও ইঞ্জিল পড়ে। কিন্তু তাতে যা আছে তার উপর তারা আমল করে না। (সুনানে ইবনে মাজা, হা- ২/৪০৪৮) 

অর্থাৎ মুসলমানদেরকে কুরআন শুধু পড়লে হবে না, কুরআনে যে নির্দেশনা আছে তার উপর সকল মুসলিমদেরকে আমল করতে হবে। অন্যথায় হাদীসে বর্ণিত নিয়মে কুরআনের জ্ঞান তুলে নেওয়া হবে। যা বর্তমান মুসলিম সমাজে কুরআনের জ্ঞানহীন লোকদের চাক্ষুস দেখা যাচ্ছে। 

৬। সময় দ্রুত অতিবাহিত হওয়া-

কিয়ামত যত নিকটবর্তী হবে সময় তত দ্রুত অতিক্রম করবে। বছর মাসের সমান, মাস সপ্তাহের সমান, সপ্তাহ এক দিনের সমান ও এক দিন এক ঘণ্টার সমান মনে হবে। সাহাবী আবু হুরায়রা রাঃ. নবী (সা.) হতে বর্ণনা করেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের আগে আগে সময় দ্রুত অতিক্রম করবে। মানুষ কম আমল করবে, কৃপণতা বৃদ্ধি পাবে, ফিতনা (গোলযোগ, বিশৃঙ্খলা) বেড়ে যাবে, হারজ বৃদ্ধি পাবে। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রসূল হারজ কী? তিনি বললেন, ব্যপকহারে হতাহত হওয়া। (সহীহ বুখারী, হা- ৭০৬১) 

সাহাবী আবু হুরায়রা রাঃ. বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, সে সময় পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না সময় পরস্পর খুব কাছাকাছি হয়ে যাবে। সে সময় বছর মাসের সমান, মাস সপ্তাহের সমান, সপ্তাহ দিনের সমান, দিন ঘণ্টার সমান, আর ঘণ্টা খেজুরের শুকনো পাতা বা ডালের প্রজ্বলনের সময়ের সমান হয়ে যাবে। (সহীহ ইবনে হিব্বান- ৫/২৫৬)

অর্থাৎ, সময়ের বরকত চলে যাবে। এ যুগে আমরা বিষয়টা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি যে, সময়ের বরকত অনেক কমে গেছে। সপ্তাহ, মাস ও বছর কোন ফাঁকে কিভাবে চলে যাচ্ছে টেরই পাওয়া যাচ্ছে না। 

অবশ্য ধর্মের সাথে সম্পর্কহীন ব্যক্তিরা প্রশ্ন তুলবে, সময়ের বরকত আবার কী জিনিস? এ যুগে বাস করেও যদি কেউ সময়ের বরকতের অর্থ বুঝতে অপারগ হয়, তাহলে ফজরের নামাজের পর থেকে রাতে ঘুমানোর পূর্বে আপনি কী পরিমাণ কাজ করেছেন আর কী পরিমাণ সময় অযথা নষ্ট করেছেন, আর ফজরের নামায আদায়ের পর হতে ঘণ্টা দুয়েক কাজ করে তার হিসাব করলেই সময়ের বরকতের হিসাব মিলে যাবে। 

৭। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার-

বিশ্ব নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কিয়ামত আগমণের পূর্বে যে বিষয়গুলোর ভবিষ্যৎ বাণী করেছেন, তার মধ্যে বিস্ময়কর বাণী হলো আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। যে যুগে আধুনিক প্রযুক্তির কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না সে যুগেই নবী (সা.) এর ব্যবহারের ভবিষ্যৎ বাণী করেছিলেন। 

সাহাবী আবু সাঈদ খুদরী রা. বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, আমি সেই আল্লাহার শপথ করে বলছি, যার হাতে আমার জীবন, কিয়ামত সেই সময় পর্যন্ত হবে না, যতক্ষণ না- ক) হিংস্র পশুরা মানুষের সাথে কথা বলবে। খ) মানুষের চাবুকের গিট ও জুতার ফিতা তার সাথে কথা বলবে। গ) আর মানুষের উরু (রান) তাকে তথ্য জানাবে, তার অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রী কী কী কথা বলেছে এবং কী কী কাজ করেছে। (সুনানে তিরমিযী, হা- ২১৮১)

বিশ্ব নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আমাদের জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে আমাদের পথ দেখিয়েছেন। তিনি এমন যুগে বসে আধুনিক প্রযুক্তির কথা বলেছেন যে যুগের মানুষেরা ব্যবহার করা তো দূরের কথা তাদের কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না। 

বর্তমানে উন্নত দেশগুলোতে এক ধরনের ইলেকট্রনিক চিপ তৈরি করা হয়েছে এমন কী ব্যবহৃতও হয়েছে! এই চিপ শরীরে স্থাপন করা থাকলে দূরে অবস্থান করা অপর ব্যক্তি তার সব কথা শুনতে পায় এবং দেখতেও পায়। তাছাড়া শরীর থেকে খুলে সেই চিপের ডাটা কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক ডিভাইস ইত্যাদিতে ডাউনলোড করা হলেই সব তথ্য বের হয়ে আসে যে, এই লোকটি তার অনুপস্থিতিতে কী কী করেছে।

পাশাপাশি বাহু বা উরুর মাংসের মধ্যে সেই চিপ সংস্থাপনের গবেষনা চলছে। অথচ ইলেক্ট্রনিক চিপের আধুনিক যুগ চিৎকার করে করে নবী (সা.) এর বক্তব্যের সত্যতা প্রমাণ করছে। তাছাড়া বহু আগে থেকে সার্কাসে হিংস্র প্রাণিদেরকে বিভিন্ন ট্রেনিং দিয়ে কসরত প্রদর্শন করে চলেছে। আর মানুষের সঙ্গে জীব-জন্তুর কথা বলা ও বোঝার জন্য পশ্চিমা গবেষনাগার গুলোতে এক ধরনের চিপ আবিষ্কারের জন্য অব্যহতভাবে গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছে।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
11 মার্চ, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
9 ফেব্রুয়ারি, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
20 ফেব্রুয়ারি, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা
1 টি উত্তর
20 ফেব্রুয়ারি, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
18 ফেব্রুয়ারি, 2021 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা
1 টি উত্তর
6 ফেব্রুয়ারি, 2021 "ইসলামের ইতিহাস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন তানহা

33,897 টি প্রশ্ন

32,835 টি উত্তর

1,567 টি মন্তব্য

3,186 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
24 জন অনলাইনে আছেন
1 জন সদস্য, 23 জন অতিথি
এখন অনলাইনে আছেন
আজকে ভিজিট : 13377
গতকাল ভিজিট : 35871
সর্বমোট ভিজিট : 41592023
  1. MuntasirMahmud

    763 পয়েন্ট

    150 টি উত্তর

    8 টি গ্রশ্ন

  2. Limon54

    386 পয়েন্ট

    65 টি উত্তর

    61 টি গ্রশ্ন

  3. Rahmat

    275 পয়েন্ট

    35 টি উত্তর

    50 টি গ্রশ্ন

  4. Kuddus

    81 পয়েন্ট

    16 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

  5. Mdmasud999

    56 পয়েন্ট

    1 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
আজ বঙ্গাব্দ৷
...