717 বার দেখা হয়েছে
"কুরআন ও হাদিস" বিভাগে করেছেন

1 টি উত্তর

0 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নবীয়ে করিম হুযুর (দঃ) কেয়ামতের আলামতের ব্যপারে এরশাদ করেন, কেয়ামতের নিদর্শনসমুহের মধ্যে একটি নিদর্শন হল সূর্য পূর্ব দিকে উদিত না হয়ে পশ্চিম দিক থেকে উদিত হবে, এটা এমন সময়ে হবে যখন লোক তাঁর প্রতিদিনের কাজ করে শুয়ে যাবে, এবং রাত এসে যাবে, লোকজন ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে যাবে, কিন্তু রাত শেষ হবে না, লোকজন পেরেশান হয়ে যাবে, রাত কেন শেষ হচ্ছে না? অবশেষে ৩ রাতের সমান দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উদিত হবে। কিছুক্ষন উদিত হয়ে পুনরায় ডুবে যাবে। এবং পুনরায় পূর্ব দিক থেকে উদিত হবে। এই দৃশ্য দেখে শয়তান চিৎকার করে করে কান্না করবে। আর বিলাপ করে করে বলবে হায় আমার মৃত্যু হায় আমার ধ্বংস। ইবলিশের চেলারা তাঁর এ অবস্থা দেখে বলবে আমরা তোমাকে সারা জীবন এমন বিলাপ করতে দেখিনি।আজ কি হল? শয়তান বলবে অবশেষে সূর্য পশ্চিম দিকে উদিত হয়ে গেছে, এটা আমার মৃত্যুর আলামত। আহনাফ বিন কায়েস ফরমান, একবার হযরত ওমর (রাঃ) এর সাথে সাক্ষাতের জন্য একবার মদীনা মুনাওযারায় যেতে হল, এক মজলিশে হযরতে কাবে আহবার (রাঃ) কে তকরীর করতে দেখলাম। সেখানে আমি বসে গেলাম। তিনি বর্ণনা করছিলেন, হযরত আদম (আঃ) ইন্তেকালের সময় আল্লাহর কাছে আরজ করলেন, এয়া আল্লাহ! আমার ইন্তেকালে আমার শত্রু শয়তান খুবই খুশী হবে, তাকে তো কেয়ামত পর্যন্ত জীবিত রাখা হবে, তখন আল্লাহ তায়ালা ফরমালেন হে আদম তোমার ইন্তেকাল হবে, কিন্তু এই মালউন কেয়ামতের আগ পর্যন্ত দুনিয়াতেই থাকবে, তবে একসময় তাকেও মৃত্যু গ্রাস করবে, যাতে দুনিয়ার সমস্ত লোকের মৃত্যুর কষ্ট তাকে সহ্য করতে হয়, একবার আদম (আঃ) মালাকুল মওতকে বললেন, ইবলিশের মৃত্যুর দৃশ্যটা কেমন হবে তা আমাকে একটু বুঝাও, মালাকুল মওত বয়ান করতে শুরু করল, সে বয়ান এতটা কষ্টদায়ক ও ভয়ানক ছিল হযরত আদম (আঃ) সে বয়ান শুনতে পারলেন না, বললেন হয়েছে বন্ধ কর আমি আর শুনতে পারছি না। এই ওয়াজ করে হযরত কাব বিন আহবার (রাঃ) চুপ হয়ে গেলেন, মানুষেরা কাব আহবারকে অনুরোধ করল হুযুর ইবলিশ শয়তানের মৃত্যুর সে ভয়ানক দৃশ্য আমাদের কাছে কিছুটা বয়ান করুন, তখন কাব আহবার বয়ান করলেন- যখন কেয়ামত নিকটবর্তী হবে তখন লোকজন অন্যান্য দিনের মত বাজারে ব্যস্ত থাকবেন, হঠাৎ একটি বিকট শব্দ হবে, যার ফলে অনেক লোক বেহুশ হয়ে যাবে, অথবা মৃত্যু মুখে পতিত হবে, আল্লাহ তায়ালা মালাকুল মওতকে বলবেন আমি তোমার অনুগত যতজন ফেরেশতা আছে তাদের সকলের সমপরিমান শক্তি একলা তোমাকে দান করেছি। তুমি তোমার সর্বশক্তি এবং আমার গযবের পোষাক পরিধান করে যাও এবং ইবলিশ শয়তানের রুহ কবয কর, এবং তার সাথে সকল মানুষ ও জ্বীনদের রুহও কবয কর, জাহান্নামের দারোগাকে বলে দাও সে যেন আজ জাহান্নামের দরজা খুলে দেয়, মালাকুল মওত আযাব ও গযব নিয়ে এভাবে দুনিয়ায় আসবে, যদি সে দৃশ্য আসমান ও জমিনের অধিবাসীরা দেখে তাহলে ভয়ে গলে যাবে। মালাকুল মওত ইবলিশ শয়তানকে এমন কষ্ট দিবে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে চিৎকার চেচামেচি করতে থাকবে, তার এই চিৎকার দুনিয়ার মানুষ শুনলে সকলে বেহুশ হয়ে যাবে, ইবলিশ মালাকুল মওতকে বলবে তুমি আমাকে কোথায় নিয়ে যাবে? মালাকুল মওত বলবে সেই জায়গায় যেখানে তুর কারনে লাখো মানুষ গিয়েছে, আমি তুকেও আজ সে গর্তে নিক্ষেপ করব, হে খবিছ তুই অনেক লম্বা জীবন পেয়েছিস, অসংখ্য মানুষকে গোমরা করেছিস, তুইও তাদের সাথে জাহান্নামে যাবি, তুইও আজ জাহান্নামের স্বাধ আস্বাধন করবি। ইবলিশ মালাকুল মওতের ভয়ে পূর্ব দিকে পলায়ন করবে, আবার পশ্চিম দিকে পলায়ন করবে, কিন্তু সব জায়গায় নিজের নামনে মালাকুল মওতকে দেখতে পাবে, সে সমুদ্রে ডুব দিতে চাইবে কিন্তু সেদিন সমুদ্রও তাকে বের করে দিবে, এভাবে পালাতে পালাতে সে হযরত আদম (আঃ) এর কবরের পাশে গিয়ে দাঁড়াবে আর বলবে হে আদম তোমার কারনে আমি লানতগ্রস্থ, হায় যদি তোমার সৃষ্টি না হত? এবার ভয়ে ভয়ে ইবলিশ মালাকুল মওতকে বলবে, তুমি কত কষ্ট দিয়ে আমার প্রাণ হরণ করবে? মৃত্যু দুত বলবেন যতগুলি মানুষ এ পর্যন্ত জাহান্নামী হয়েছে তাদের সকল কষ্টের চাইতেও বেশী একা তোমার কষ্ট হবে, এ কথা শুনে ইবলিশ শয়তান চিৎকার করতে করতে এদিক সেদিক পালাতে থাকবে, আর যেখানে মৃত্যু নির্ধারিত সেখানে গিয়ে সে পরে যাবে, সে জায়গাটি আগুনের শিখার মত লাল হবে, সে স্থানে জাহান্নামের দৃশ্য ভেসে উঠবে, সেখানেই পৃথিবীর সকল প্রাণীর মৃত্যুর যত কষ্ট তত পরিমাণ কষ্টের সাথে ইবলিশের জান কবজ করা হবে। হযরত আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ)কে সেদিন বলা হবে তোমরা এখন তোমাদের শত্রুকে একটু দেখ, কেমন কষ্ট পেয়ে মৃত্যু বরণ করছে, তারা দেখে বলবে, হে আল্লাহ তুমি আমাদের উপর তোমার নেয়ামত পূর্ণ করেছ, এভাবে ইবলিশ তার পরিণতিতে পৌঁছে যাবে, যার মৃত্যু খুবই কষ্টকর হবে। শয়তান তথা ইবলীস সৃষ্টির উপাদান হিসাবে আল্লাহ তা‘আলা আগুনের কথা উল্লেখ করে বলেন, َﻝﺎَﻗﺎَﻣَﻚَﻌَﻨَﻣ َﺪُﺠْﺴَﺗ ﺎَّﻟَﺃ ْﺫِﺇَﻚُﺗْﺮَﻣَﺃَﻝﺎَﻗﺎَﻧَﺃ ٌﺮْﻴَﺧُﻪْﻨِﻣْﻲِﻨَﺘْﻘَﻠَﺧْﻦِﻣ ُﻪَﺘْﻘَﻠَﺧَﻭ ٍﺭﺎَﻧ ْﻦِﻣٍﻦْﻴِﻃ - ‘আল্লাহ বললেন, আমি যখন তোমাকে নির্দেশ দিলাম, তখন কোন বস্ত্ত তোমাকে বাধা দিল যে তুমি সিজদা করলে না? সে বলল, আমি তার চেয়ে উত্তম। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন আগুন থেকে এবং তাকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে’ (আ‘রাফ ৭/১২) অনেকে প্রশ্ন করেন শয়তান আগুনের তৈরী তাহলে সে আগুনের তৈরী শয়তানকে জাহান্নামের আগুন দিয়ে কিভাবে আযাব দেয়া হবে? প্রিয় বন্ধুরা মনে রাখবেন আগুনের কয়েক প্রকার আছে, যেমন জিসতাকুম হল জাহান্নামের আগুন, এটা এতই কঠিন যে যদি সে আগুনের ১ফোটাও দুনিয়ায় আনা হয় আর তা জমিনে রাখা হয় তাহলে তা ৭ জমিনের নিচে গিয়ে ছিদ্র করে অন্য দিকে বের হয়ে যাবে। আর জ্বীনদেরকে যে আগুন দ্বারা বানানো হয়েছে সে আগুনের নাম আফছুফাফু। আফছুফাফু আগুনের চাইতেও কঠিনতর হল জাহান্নামের আগুন যাতে সব জ্বলে পুরে ছারখার হয়ে যাবে। আমাদেরকে শয়তান থেকে বেঁচে থাকতে হবে যারা অসৎ পথে থেকেও মনে করে সৎ পথে আছি তারা মূলত মিথ্যাবাদী। আর এমন মিথ্যাবাদীদের ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেন, ُﻢِﻬْﻴَﻠَﻋ َﺫَﻮْﺤَﺘْﺳﺍ ْﻢُﻫﺎَﺴْﻧَﺄَﻓ ُﻥﺎَﻄْﻴَّﺸﻟﺍ ُﺏْﺰِﺣ َﻚِﺌَﻟﻭُﺃ ِﻪﻠﻟﺍ َﺮْﻛِﺫ َﺏْﺰِﺣ َّﻥِﺇ ﺎَﻟَﺃ ِﻥﺎَﻄْﻴَّﺸﻟﺍ ُﻢُﻫ ِﻥﺎَﻄْﻴَّﺸﻟﺍ َﻥْﻭُﺮِﺳﺎَﺨْﻟﺍ- ‘শয়তান তাদেরকে বশীভূত করে নিয়েছে, অতঃপর আল্লাহর স্মরণ ভুলিয়ে দিয়েছে। তারা শয়তানের দল। সাবধান শয়তানের দলই ক্ষতিগ্রস্ত’ (মুজাদ ালাহ ৫৮/১৯)। কবুতর দিয়ে খেলাধুলাকারীকে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) শয়তান বলেছেন। আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এক ব্যক্তিকে একটি কবুতরের অনুসরণ করতে দেখে বললেন, ٌﻥﺎَﻄْﻴَﺷُﻊَﺒْﺘَﻳ ًﺔَﻧﺎَﻄْﻴَﺷ ‘এক শয়তান আরেক শয়তানের পিছে লেগেছে’। আয়েশা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) যখন তাশাহহুদের বৈঠকে বসতেন তখন বাম পা বিছিয়ে ডান পা খাড়া করে রাখতেন।َﻥﺎَﻛَﻭ ﻰَﻬْﻨَﻳْﻦَﻋِﺐِﻘَﻋِﻥﺎَﻄْﻴَّﺸﻟﺍ ‘তিনি শয়তানের মত বসতে নিষেধ করেছেন’। (তাহ’ল দুই পায়ের গোড়ালী খাড়া রেখে তার উপরে পাছা রেখে বসা)। [19] ইবনে ওমার (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম (ছাঃ) বলেছেন, ْﻢُﻛُﺪَﺣَﺃ َﻞَﻛَﺃ ﺍَﺫِﺇ ْﻞُﻛْﺄَﻴْﻠَﻓ،ِﻪِﻨْﻴِﻤَﻴِﺑ ﺍَﺫِﺇَﻭَﺏِﺮَﺷْﺏَﺮْﺸَﻴْﻠَﻓ َّﻥِﺈَﻓ ،ِﻪِﻨْﻴِﻤَﻴِﺑ َﻥﺎَﻄْﻴَّﺸﻟﺍُﻞُﻛْﺄَﻳ ،ِﻪِﻟﺎَﻤِﺸِﺑُﺏَﺮْﺸَﻳَﻭ ،ِﻪِﻟﺎَﻤِﺸِﺑ‘তোমাদের কেউ যখন খাবার খায় তখন সে যেন ডান হাত দিয়ে খায় এবং যখন পান করে তখন যেন ডান হাত দিয়ে পান করে। কারণ শয়তান বাম হাত দিয়ে খায় ও পান করে ছালাতের মধ্যে পাথর নাড়াচাড়া করাকে শয়তানের কাজ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি এক ব্যক্তিকে ছালাতে থাকা অবস্থায় পাথরের টুকরা নাড়াচাড়া করতে দেখে বললেন,ﺎَﻟ َﺖْﻧَﺃَﻭ ﻰَﺼَﺤْﻟﺍ ِﻙِّﺮَﺤُﺗ ﻲِﻓِﺓﺎَﻠَّﺼﻟﺍَّﻥِﺈَﻓَﻚِﻟَﺫ َﻦِﻣ،ِﻥﺎَﻄْﻴَّﺸﻟﺍ ‘তুমি ছালাতে থাকা অবস্থায় পাথরের টুকরা নেড়ো না। কারণ তা শয়তানের কাজ’।[22] শয়তান মহান প্রভুর পক্ষ থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করার পর মুমিনকে পথভ্রষ্ট করার জন্য রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসে থাকে। হাদীছে এসেছে, ُﻦْﺑﺍ َﻮُﻫ ِﻪﻠﻟﺍ ِﺪْﺒَﻋ ْﻦَﻋ َﻲِﺿَﺭ ،ٍﺩﻮُﻌْﺴَﻣ َّﻂَﺧ :َﻝﺎَﻗ ُﻪْﻨَﻋ ُﻪﻠﻟﺍ ُﻪﻠﻟﺍ ﻰَّﻠَﺻ ِﻪﻠﻟﺍ ُﻝﻮُﺳَﺭ ﺎًّﻄَﺧ َﻢَّﻠَﺳَﻭ ِﻪْﻴَﻠَﻋ ﺍَﺬَﻫ :َﻝﺎَﻗ َّﻢُﺛ ،ِﻩِﺪَﻴِﺑ .ﺎًﻤﻴِﻘَﺘْﺴُﻣ ِﻪﻠﻟﺍ ﻞﻴِﺒَﺳ ِﻪِﻨﻴِﻤَﻳ ﻰَﻠَﻋ َّﻂَﺧَﻭ ِﻩِﺬَﻫ :َﻝﺎَﻗ َّﻢُﺛ ،ِﻪِﻟﺎَﻤِﺷَﻭ ٌﻞْﻴِﺒَﺳ ﺎَﻬْﻨِﻣ َﺲْﻴَﻟ ﻞُﺒُّﺴﻟﺍ ﺎَّﻟِﺇ ﻮُﻋْﺪَﻳ ٌﻥﺎَﻄْﻴَﺷ ِﻪْﻴَﻠَﻋ َّﻥَﺃَﻭ} :َﺃَﺮَﻗ َّﻢُﺛ .ِﻪْﻴَﻟِﺇ ﻲِﻃﺍَﺮِﺻ ﺍَﺬَﻫ ﻻَﻭ ُﻩﻮُﻌِﺒَّﺗﺎَﻓ ﺎًﻤﻴِﻘَﺘْﺴُﻣ َﻕَّﺮَﻔَﺘَﻓ َﻞُﺒُّﺴﻟﺍ ﺍﻮُﻌِﺒَّﺘَﺗ ْﻦَﻋ ْﻢُﻜِﺑ ِﻪِﻠﻴِﺒَﺳ} আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) নিজ হাতে একটি দাগ দিলেন, অতঃপর বললেন, এটা আল্লাহর সরল সঠিক পথ। এরপর ডানে বামে দাগ কাটলেন এবং বললেন, এই রাস্তাগুলির প্রত্যেকটিতে একজন শয়তান দাঁড়িয়ে আছে। যে মানুষকে তার দিকে আহবান করে থাকে। অতঃপর পাঠ করলেন, ‘এটাই আমার সরল সঠিক পথ, এরই অনুসরণ কর। অন্যান্য পথের অনুসরণ করনা, তা হ’লে (শয়তান) তোমাদেরকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিবে’ (আন‘আম ৬/১৫৩)।
করেছেন
মাশা আল্লাহ্, তথ্যনির্ভর আলোচনা। অনেককিছু জানতে পারলাম আলহামদুলিল্লাহ্। জাঝাকাল্লাহু আহসানাল জাঝা।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
23 মে, 2021 "ফতোয়া" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
29 আগস্ট, 2022 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Dj
1 টি উত্তর
8 সেপ্টেম্বর, 2020 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Shakil
1 টি উত্তর
8 সেপ্টেম্বর, 2020 "কুরআন ও হাদিস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Shakil
1 টি উত্তর
14 জুলাই, 2021 "ব্যকরণ" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Hasan312
1 টি উত্তর
24 জানুয়ারি, 2021 "আন্তর্জাতিক বিষয়" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন শরিফ
1 টি উত্তর
26 নভেম্বর, 2020 "ফুটবল" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
26 সেপ্টেম্বর, 2020 "আন্তর্জাতিক বিষয়" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Khorshed
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
31 অক্টোবর, 2023 "ইসলামের ইতিহাস" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Muaz_Hajare

34,035 টি প্রশ্ন

32,984 টি উত্তর

1,573 টি মন্তব্য

3,207 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
14 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 14 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 8017
গতকাল ভিজিট : 31045
সর্বমোট ভিজিট : 42350435
  1. MuntasirMahmud

    257 পয়েন্ট

    51 টি উত্তর

    2 টি গ্রশ্ন

  2. Limon54

    90 পয়েন্ট

    17 টি উত্তর

    5 টি গ্রশ্ন

  3. TeddyAhsan

    71 পয়েন্ট

    4 টি উত্তর

    1 টি গ্রশ্ন

  4. TAKRIMISLAM

    68 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    18 টি গ্রশ্ন

  5. Jara

    53 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    3 টি গ্রশ্ন

এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
আজ বঙ্গাব্দ৷
...