মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।