ঘোষনাঃ
সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এআই ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কারণে সাইটের র‌্যাংক কমে গেছে। তাই এআই উত্তর আর অনুমোদন দেওয়া হবে না।
216 বার দেখা হয়েছে
"ইন্টারনেট" বিভাগে করেছেন

ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ না হারিয়ে কীভাবে আমরা সাইবার বুলিয়িং বন্ধ করব? 

1 টি উত্তর

2 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

অনলাইনের অনেক সুবিধা রয়েছে। কিন্তু জীবনে অনেক কিছুর মতো এখানেও কিছু ঝুঁকি থাকে যা প্রতিরোধ করা প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

আপনি যদি সাইবার বুলিংয়ের শিকার হন, নিজেকে পুনরায় ফিরিয়ে আনার জন্য আপনাকে কিছু সময়ের জন্য কিছু অ্যাপ মুছে ফেলতে হতে পারে বা অফলাইনে থাকতে হতে পারে। তবে, ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা দীর্ঘমেয়াদী কোনো সমাধান নয়। আপনি তো কোনো ভুল করেন নি। তাহলে কেন আপনি অসুবিধা ভোগ করবেন? যারা বুলিয়িং করে এটি তাদেরকে ভুল সংকেতও দিতে পারে। পক্ষান্তরে এটি তাদেরকে গ্রহণযোগ্য নয় এমন আচরণ চালিয়ে যেতে উৎসাহিত করতে পারে।

সাইবার বুলিয়িং বন্ধ হোক- এটা আমরা সবাই চাই।এ কারনে সাইবার বুলিংয়ের বিষয়টি রিপোর্ট করা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা যে ইন্টারনেট সিস্থাচার ব্যবহার রীতি অনুসরণ করি তা বুলিয়িং বন্ধে সবসময় সহায়তা করে না। অন্যকে আঘাত করতে পারে এমন বিষয়গুলো শেয়ার করা বা বলার ক্ষেত্রে আমাদের চিন্তাভাবনা করা উচিত। অনলাইন এবং বাস্তব জীবনে আমাদের একে অপরের প্রতি সদয় হওয়া প্রয়োজন। এটা আমাদের সকলের জন্যই সমান প্রযোজ্য!

ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম:

নিজেদের অনুভূতি প্রকাশের জন্য ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুককে নিরাপদ ও ইতিবাচক জায়গা হিসাবে ধরে রাখা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। মানুষজন কেবল নিরাপদ বোধ করলেই নিজেরদের সম্পর্কে তথ্য শেয়ার করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। তবে আমরা জানি যে কোন কোন ক্ষেত্রে সাইবার  বুলিয়িং অব্যাহত থাকতে পারে এবং নেতিবাচক অভিজ্ঞতা তৈরি করতে পারে। ইউনিসেফ বলছে- "এজন্যই ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকে সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আমরা প্রধানত দুটি উপায়ে এই কাজটি করছি। প্রথমত, প্রযুক্তি ব্যবহার করে লোকজনকে বুলিংয়ের শিকার হওয়া ও বুলিয়িং হওয়া দেখতে বাধা দেওয়া। উদাহরণস্বরূপ, মানুষজন একটি সেটিং চালু করতে পারে। এই সেটিংসটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি (আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স টেকনোলজি) ব্যবহার করে মানুষের হয়রানি বা বিচলিত করার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হুমকীপূর্ণ মন্তব্যগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফিল্টার করতে এবং আড়াল করতে পারে।" ইউনিসেফ আরও বলছে যে - 

"ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে তাদের অভিজ্ঞতা কাস্টমাইজ করার জন্য টুলস প্রদানের মাধ্যমে মানুষের ইতিবাচক আচরণ এবং মিথস্ক্রিয়াকে উৎসাহিত করতে আমরা কাজ করছি। বিচক্ষণতার সাথে নিজের অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখার বিষয়ে আপনাকে সক্ষম করা এবং বুলিয়িং এর উপর নজর রাখার জন্য রেসট্রিক্ট নামক টুলটি প্রস্তুত করা হয়েছে।"

টুইটার:

যেহেতু বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ টুইটারে তাদের আইডিয়া শেয়ার করে, এখানেও ইউনিসেফ বলছে- "আমরা সকলে সব বিষয়ে একমত না হলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। এটির একটি সুবিধা হলো এই যে, আমরা সকলেই সম্মানজনক মতবিরোধ এবং আলোচনা থেকে শিখতে পারি।"

 "কিন্তু অনেক সময়, কিছু সময়ের জন্য কারও কথা শোনার পরে, আপনি তাদের কথা আর নাও শুনতে পারেন। তাদের কথা বলার অধিকারের অর্থ এই নয় যে আপনাকে শুনতেই হবে।" 

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
17 এপ্রিল "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অমর
1 টি উত্তর
15 সেপ্টেম্বর, 2023 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন King Boos
1 টি উত্তর
15 সেপ্টেম্বর, 2023 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন King Boos
1 টি উত্তর
2 টি উত্তর
1 ডিসেম্বর, 2022 "ইন্টারনেট" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন Muhammad Abdul Hay
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
9 আগস্ট, 2021 "তথ্য ও প্রযুক্তি" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল

36,000 টি প্রশ্ন

35,265 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,753 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
7 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 7 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 8050
গতকাল ভিজিট : 17493
সর্বমোট ভিজিট : 51880406
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...