ঘোষনাঃ
সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এআই ব্যবহার করে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কারণে সাইটের র‌্যাংক কমে গেছে। তাই এআই উত্তর আর অনুমোদন দেওয়া হবে না।
247 বার দেখা হয়েছে
"ইন্টারনেট" বিভাগে করেছেন

কেউ যদি আমাকে অনলাইনে বুলিং করে তবে আমি কার সাথে কথা বলব? এক্ষেত্রে রিপোর্টিং গুরুত্বপূর্ণ কেন?

1 টি উত্তর

2 জনের পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
নির্বাচিত করেছেন
 
সর্বোত্তম উত্তর

আপনি বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এমনটি মনে করলে, প্রথম পদক্ষেপটি হলো আপনার বাবা-মা, পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্য বা অন্য কোনও বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া।

আপনার স্কুলে আপনি কাউন্সেলর, খেলাধূলার প্রশিক্ষক বা আপনার প্রিয় শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

তবে আপনি যদি নিজের পরিচিত কারও সাথে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ না করেন, তখন একজন পেশাদার কাউন্সেলরের সাথে কথা বলার জন্য আপনার দেশের একটি হেল্পলাইন অনুসন্ধান করুন।

সামাজিক প্লাটফর্মে যদি বুলিয়িং ঘটে থাকে, সেক্ষেত্রে যিনি বুলিয়িং করছেন তাকে ব্লক করে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করুন এবং তাদের এই আচরণ সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে প্ল্যাটফর্মে জানান। সামাজিক মাধ্যম সংস্থাগুলো তাদের ব্যবহারকারীদের সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে দায়বদ্ধ।

কী ঘটছে তা দেখানোর জন্য সামাজিক মাধ্যমের পোস্টগুলোর টেক্সট মেসেজ এবং স্ক্রিনশট প্রমাণ হিসাবে কাজ করতে পারে।

বুলিয়িং বন্ধ করার জন্য অবশ্যই এটিকে সনাক্ত করা দরকার এবং বুলিংয়ের বিষয়টি রিপোর্ট করা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ। যারা বুলিয়িং করে তাদের সেই আচরণটি যে একেবারেই অগ্রহণযোগ্য সে বিষয়টি বুলিকে জানাতে এটি সহায়তা করতে পারে।

আপনি যদি তাৎক্ষণিকভাবে কোনো বিপদে পড়েন, তখন দেশের পুলিশ বা জরুরি সেবা সংস্থাসমূহের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। 


ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম:
আপনি যদি অনলাইনে বুলিংয়ের শিকার হন, তবে আমরা (ইউনিসেফ) আপনাকে কোনও অভিভাবক, শিক্ষক বা আপনি বিশ্বাস করতে পারেন এমন কারও সাথে কথা বলতে উৎসাহিত করছি। কারন, আপনার নিরাপদে থাকার অধিকার রয়েছে। এছাড়াও যেকোন ধরনের বুলিংয়ের বিষয়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে সরাসরি রিপোর্ট করাকে ইউনিসেফ সহজতর করেছে।
আপনি ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে ইউনিসেফ টিমের কাছে যেকোন সময় পোস্ট, মন্তব্য বা গল্প আকারে আপনার পরিচয় গোপন রেখে রিপোর্ট পাঠাতে পারেন।
ইউনিসেফের এমন একটি টিম রয়েছে যারা ২৪ ঘণ্টা বিশ্বব্যাপী ৫০টি ভাষায় এই রিপোর্টগুলো পর্যালোচনা করে। এছাড়াও আপত্তিকর বা বুলিয়িং করা হয়েছে এমন যে কোনও বিষয় সরিয়ে ফেলা হয়। এই রিপোর্টগুলো সবসময় বেনামে থাকে।
এছাড়া ফেসবুকেও ইউনিসেফের একটি গাইড বা নির্দেশিকা রয়েছে। বুলিং প্রতিরোধ করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে অথবা অন্য কাউকে বুলিংয়ের শিকার হতে দেখলে কি করতে হবে সে বিষয়গুলোতে সেই নির্দেশিকাটি আপনাকে সহায়তা করতে পারে। ইনস্টাগ্রামে অভিভাবকদের জন্যও একটি নির্দেশিকা আছে। সাইবার বুলিয়িং কীভাবে মোকাবিলা করবেন সে সম্পর্কে বাবা-মা, অভিভাবক এবং বিশ্বস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য এই নির্দেশিকায় কিছু সুপারিশ রয়েছে। এছাড়াও সেই গাইডে একটি কেন্দ্রীয় হাব রয়েছে যেখানে সাইবার বুলিয়িং মোকাবিলার সুরক্ষা টুলস সম্পর্কে আপনি শিখতে পারেন।

এরকম আরও কিছু প্রশ্ন

1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর
11 ফেব্রুয়ারি, 2022 "ফতোয়া" বিভাগে প্রশ্ন করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল
1 টি উত্তর
1 টি উত্তর

36,000 টি প্রশ্ন

35,265 টি উত্তর

1,738 টি মন্তব্য

3,753 জন সদস্য

Ask Answers সাইটে আপনাকে সুস্বাগতম! এখানে আপনি প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নে উত্তর প্রদান করতে পারবেন ৷ আর অনলাইনে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের জন্য উন্মুক্ত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার কাজে অবদান রাখতে পারবেন ৷
10 জন অনলাইনে আছেন
0 জন সদস্য, 10 জন অতিথি
আজকে ভিজিট : 11727
গতকাল ভিজিট : 17493
সর্বমোট ভিজিট : 51884078
এখানে প্রকাশিত সকল প্রশ্ন ও উত্তরের দায়ভার কেবল সংশ্লিষ্ট প্রশ্নকর্তা ও উত্তর দানকারীর৷ কোন প্রকার আইনি সমস্যা Ask Answers কর্তৃপক্ষ বহন করবে না৷
...