ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পর মাসিক অনেক সময় একটু আগে বা পরে হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হয়, আবার কারও ক্ষেত্রে ১–২ সপ্তাহ দেরি হতে পারে। হরমোনের প্রভাবে সাময়িকভাবে মাসিকের চক্র বিঘ্নিত হওয়া স্বাভাবিক। তবে যদি মাসিক ২ সপ্তাহের বেশি দেরি হয়, তাহলে অবশ্যই প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা উচিত। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কয়েকটি চক্রের মধ্যে মাসিক স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। যদি মাসিক দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকে বা অস্বাভাবিক রক্তপাত হয়, তাহলে গাইনোকলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।