চেহেল কাফের বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। তন্মধ্যে একটি হল এইঃ
كَفَاكَ رَبُّكَ كَمْ يَكْفِيْكَ وَاكِفَةً = كِفْكَافُهَا كَكَمِيْنٍ كَانَ مِنْ لُكَك
تَكِرُّ كَرَّاً كَكَرِّ الكَرِّ فِيْ كَبِدٍ = تَحْكِيْ مُشَكْشَكَةً كَلُكْلُكٍ لُكَك
كَفَاكَ مَابِيْ كَفَاكَ الْكَافِ كُرْبَتَه = يَا كَوكَباً كَانَ یَحْكِيْ كَوْكَبَ الْفَلَك
তোমার রব্ব তোমার জন্য যথেষ্ট। তিনি তোমার রক্ষনাবেক্ষনকারী। এবং প্রত্যক ঐ আগত মুসিবত ও পেরেশানী যা অপেক্ষমান দুষমনের হামলার মতো, যা হামলার জন্য প্রস্তুত থাকে এবং ঐ বিপদাপদ থেকে যা দূর করা মুশকিল। যেমন পাকানো রশি যা পরস্পর মিলিত থাকে। যা খোলা মুশকিল এবং এমন সব কঠিন ও মারাত্মল ক্ষতিকারক বিপদাপদ যা সুসজ্জিত লশকর এবং উটের গোশতের মতো শক্ত। হে আমার লালন-পালনকারী রব্ব! সমস্ত অপশক্তির মোকাবেলায় আপনিই যথেষ্ট। হে ঐ আলোকিত নক্ষত্র (অন্তর) যে উজ্জল আকাশে তারার মতো। (তুমি সঠিক পথে পরিচালিত কর।
এ ধরণের দোয়া/ মন্ত্র দ্বারা আরোগ্য লাভের ব্যপারে হাদীসে বর্ণিত হয়েছে,
عَنْ جَابِرٍ، قَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الرُّقَى فَجَاءَ آلُ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّهُ كَانَتْ عِنْدَنَا رُقْيَةٌ نَرْقِي بِهَا مِنَ الْعَقْرَبِ وَإِنَّكَ نَهَيْتَ عَنِ الرُّقَى . قَالَ فَعَرَضُوهَا عَلَيْهِ . فَقَالَ ” مَا أَرَى بَأْسًا مَنِ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ أَنْ يَنْفَعَ أَخَاهُ فَلْيَنْفَعْهُ ” .
জাবির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) (এক সময়) মন্ত্র নিষেধ করে দিলেন। তখন আমর ইবনে হাযম গোষ্ঠীর লোকেরা এসে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমাদের কাছে একটি মন্ত্র ছিল, যা দিয়ে আমরা বিচ্ছুর কামড়ে মন্ত্র করতাম। আর আপনি তো মন্ত্র নিষেধ করে দিয়েছেন। রাবী জাবির (রাযিঃ) বলেন, তারা তা তাঁর কাছে পেশ করল। তখন তিনি বললেন, কোন অসুবিধা দেখতে পাচ্ছি না। তোমাদের যে কেউ তার ভাইয়ের কোনও উপকার করতে সমর্থ হলে সে যেন তার উপকার করে।
সহীহ মুসলীম নং ৫৫৪৩।