অ্যালার্জি সনাক্তকরণে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা:
১) রক্ত পরীক্ষা: রক্তে ইয়োসিনোফিলের মাত্রা বেশি আছে কিনা তা দেখে অ্যালার্জি নির্ণয় করা যায়৷
২) সিরাম আইজিই -এর মাত্রা: সাধারণত এলার্জি রোগীদের ক্ষেত্রে সিরাম আইজিই -এর মাত্রা বেশি হয়৷
৩) স্কিন প্রিক টেস্ট: এ পরীক্ষায় রোগীর চামড়ায় বিভিন্ন এলার্জেন দিয়ে এ পরীক্ষা করা হয় এবং এ পরীক্ষাতে কোন কোন জিনিসে রোগীর এলার্জি আছে তা নির্ণয় করা হয়৷
৪) বুকের এক্স-রে: হাঁপানি রোগের ক্ষেত্রে বুকের এক্স-রে করে বোঝা যায়, অন্য কোনো কারণে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা?
৫) স্পাইরোমেট্রি: এ পরীক্ষায় রোগীর ফুসফুসের অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়৷