“ত্রয়স্ত্রিং শতাস্তুবৎ ভুতান্য শাম্যন্ প্রজাপতিঃ।
পরমেষ্ঠ্যধিপতিরাসীৎ॥”
(যজুর্বেদ-১৪।৩১)
অনুবাদঃ “যার প্রভাবে গতিশীল প্রকৃতি নিয়ন্ত্রিত হয়, প্রজার পালক যিনি, সর্বব্যাক, অন্তরীক্ষে ব্যাপ্ত, তাঁর মহাভুতের তেত্রিশ প্রকার গুণের স্তুতি করো।”
যাজ্ঞবল্ক্য ঋষি শাকল্যকে বলেছেন “দেব তেত্রিশটি যা পরমেশ্বরের মহিমার প্রকাশক। আর সেই তেত্রিশ দেবতা হলো অষ্টবসু, একাদশ রুদ্র, দ্বাদশ আদিত্য, ইন্দ্র ও প্রজাপতি।”
(শতপথ ব্রাহ্মণ-১৪।৫)
অর্থাৎ দেবতা বা দেবী যেটাই বলুন না কেন তা এক ঈশ্বরের গুণের প্রকাশ মাত্র। আর এসব দেব কে ৩৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।