সরাসরি নেই, তবে একটি আয়াতের ব্যাখ্যায় মুফাস্সিরগণ “শবেবরাত” প্রসঙ্গে আলোচনা করেছেন। মহান আল্লাহ বলেন, “আমি তো তা অবতীর্ণ করেছি এক মুবারক (বরকতময়) রজনীতে এবং আমি তো সতর্ককারী। এ রজনীতে প্রত্যক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরিকৃত হয়। (সূরা দুখান-৩-৪ আয়াত)। অবশ্য অধিকাংশ মুফাসসির একে শবেকদরের সাথেই সম্পৃক্ত করেছেন। অবশ্য ‘শবেবরাত’ বা ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’সম্পর্কে অনেক হাদীস বর্ণিত হয়েছে। শবেবরাতের গুরুত্ব : এ সম্পর্কে হাদিসে ব্যাপক আলোচনা বিদ্যমান রয়েছে। এক হাদিসে রয়েছে- নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, তোমরা রমজান মাসের জন্যে শাবান চাঁদের হিসাব রাখো। হুজুর (সা.) রমজানের রোজা ব্যতীত শাবান মাসে যতো অধিক রোজা রাখতেন, অন্য মাসে ততো অধিক রোজা রাখতেন না। এ জন্যেই হুজুর (সা.) শাবান মাসকে নিজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেছেন। হযরত আসমা ইবনে জায়েদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত-রাসূল ইরশাদ করেছেন: শাবান আমার মাস, আর রমজান আল্লাহ্র মাস।