আর্যরা যে ভাষা ব্যবহার করতেন তার নাম "প্রাচীন বৈদিক ভাষা", সর্বাধিক সুপ্রাচীন "সংস্কৃত" ভাষা থেকেই যার উদ্ভব হয়েছিল।
আদতে ‘সংস্কৃত’ বা আমরা যাকে "প্রাচীন বৈদিক দেব ভাষা" বলে জানি তা ঐতিহাসিক ভাবে আর্যদের ভাষার থেকে নবীন ত নয়ই বরং অতি প্রাচীন, এবং আর্যদের সময়ে তা পারস্পরিক ভাবেই ব্যবহার হয়েছে।
বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থায় কার্বন ডেটিং (Carbon Dating) গবেষণার প্রমান অস্বীকার না করলে, এই পৃথিবীতে "সংস্কৃত ভাষা" সবচেয়ে প্রাচীন ভাষা, এবং প্রাচীনত্বের দিক দিয়ে তার পরে আসে তামিল ভাষা।
অর্থাৎ আর্যদের ভাষার নাম পরবর্তীত হয়ে ‘সংস্কৃত’ ভাষার উদ্ভব হয়নি। কারণ "সংস্কৃত ভাষা" সবচেয়ে প্রাচীন ভাষা বরং ধর্মাচরণে, যজ্ঞাদিতে, পূজা-পাঠে সংস্কৃতই ব্যবহার হত।